নিজস্ব প্রতিবেদন: চলছে লকডাউন। তার মধ্যেই গত ৪ এপ্রিল সীমান্তের গেট খুলে ওপার বাংলায় গিয়েছিল ৬১ টি ট্রাক।আর ফিরতে পারেনি। টানা দশ দিন বাংলাদেশে আটকে রয়েছেন মেখলিগঞ্জের চ্যাংড়াবান্ধার ৬১টি ট্রাকের চালক। তাঁদের অনেকেই যোগাযোগ করতে পারছেন না পরিবারের সঙ্গেও।
এই খবর প্রকাশের পরেই নড়েচ়ড়ে বসে প্রশাসন। ঘটনাস্থলে যান উত্তরবঙ্গের তিন জেলার দায়িত্বপ্রাপ্ত পুলিশ আধিকারিক ও জেলা পুলিশ সুপার। কীভাবে দেশের  সব সীমান্ত বন্ধ থাকার পরেও  শুধু মাত্র একটি কনসাইনমেন্টের পাটবীজ বাংলাদেশে গেল. তা নিয়ে মুখে কুলুপ এঁটেছে কাস্টম ।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

করোনা প্রতিরোধে বাড়ি বাড়ি ঘুরে থার্মাল স্ক্রিনিং শুরু করল উত্তরপাড়া পুরসভা
এখানেই উঠেছে প্রশ্ন। যদি সীমান্ত সিল থাকে তবে কী করে ৬১ টি ট্রাক পাটের বীজ নিয়ে গেল বাংলাদেশ? স্থানীয় কাস্টমস আধিকারিককে ঘেরাও করে বিক্ষোভ দেখায় বাংলাদেশে আটকে পড়া চালকদের পরিবারের সদস্যরা। তবুও হাল ফেরেনি । স্থানীয় কাস্টমস আধিকারিক এই নিয়ে BSF কে চিঠি দিয়ে সীমান্ত খোলার বিষয়ে জানালেও তাতে কোনো কাজ হয়নি ।


 চ্যাংড়াবান্ধা র কাস্টম আধিকারিক কে.কে বাইন বলেন, "পাট বীজ পাঠাবার ক্ষেত্রে সব কাগজপত্র ঠিক ছিল। এখন কেনো ট্রাকগুলোকে ভারতে আনা যাচ্ছে না তা জেলা প্রশাসন বলতে পারবে।"


এসব বিষয়ে কোচবিহার জেলা প্রশাসনের এক আধিকারিক জানান , সীমান্ত খোলার কোনও অধিকার তাদের নেই । তবে আটকে পড়া ৬১ টি ট্রাকের চালকদের সব সময় খোঁজ খবর করা হচ্ছে প্রশাসনের তরফে । তাদের খাবার ও ওষুধের যাবতীয় ব্যবস্থা সেদেশের আধিকারিকদের সঙ্গে কথা বলে করা হচ্ছে ।পাশাপাশি তাদের কাউন্সেলিং করা হচ্ছে ।