নিজস্ব প্রতিবেদন: ভোটের মুখে তৃণমূলের (TMC) গোষ্ঠী সংঘর্ষে উত্তপ্ত জলপাইগুড়ির (Jalpaiguri) মালবাজার (Malbazar)। সংঘর্ষে আহত দুই পক্ষের ৪ জন। দোষীদের গ্রেফতারের দাবিতে জাতীয় সড়ক (National Highway) অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখাল শাসকদলের একটি গোষ্ঠী। এলাকায় মোতায়েন পুলিস।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ঘটনাটি ঠিক কী? স্থানীয় বাগ্রাকোট গ্রাম পঞ্চায়েতে তৃণমূলের (TMC) অঞ্চল সভাপতি রাজেশ ছেত্রী। তাঁর অভিযোগ, শুক্রবার রাতে বাইকে করে তাঁর বাড়িতে তাণ্ডব চালায় দলেরই নেতা রাজু সাহীর অনুগামীরা। ভাইয়ের হাতে ভোজালি কোপ মারা হয়। এমনকী, হামলায় তিনি নিজেও পা আঘাত পেয়েছেন! রাতের অন্ধকারে এমন ঘটনায় রীতিমতো আতঙ্ক ছড়িয়েছে এলাকায়। 'আক্রান্ত' তৃণমূল নেতার দাবি, দীর্ঘদিন ধরেই অভিযুক্ত শাসকদলের অভিযুক্ত নেতা  ও তাঁর অনুগামীরা এলাকায় অশান্তির পরিবেশ তৈরি করতে চাইছে। দোষীদের গ্রেফতারের দাবিতে শনিবার সকালে প্রায় ঘণ্টা খানেক মালবাজারের (Malbazar) বাগ্রাকোট মহকুমায় ৩১ নম্বর জাতীয় সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখান তৃণমূলেরই (TMC) একটি গোষ্ঠী।


আরও পড়ুন: Suvendu-র সভার তিন দিন পর অশান্ত চন্দননগর, পতাকা ছেঁড়ার প্রতিবাদে রাস্তায় BJP


অভিযুক্ত তৃণমূল নেতা রাজু শাহীর পাল্টা অভিযোগ, 'শুক্রবার রাতে একটি কাজে আমি বাইরে ছিলাম। ফিরে এসে জানতে পারি, একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে এসেছিল রাজেশের ভাই। তাঁকে বাড়ি পৌঁছে দিতে গেলে, আমাদের ছেলেদের বেধড়ক মারধর করা হয়।'  তাঁর দাবি, 'রাজেশ ছেত্রী আরএসএস-র লোক। তৃণমূল পরিচালিত গ্রাম পঞ্চায়েত ভেঙে দিয়ে বিজেপিকে ঢোকাতে চাইছে। ব্লক সভাপতিকে গোটা ঘটনাটি জানিয়েছে।' কী বলছেন ব্লক সভাপতি তমাল ঘোষ? বিবাদমান দুটি গোষ্ঠীই যে তৃণমূলের (TMC), সেকথা স্বীকার করে নিয়েছেন তিনি। বলেন, 'বাগ্রাকোট গ্রাম পঞ্চায়েতে মাঝমধ্যেই ঝামেলা হচ্ছে। বিষয়টি দলের উর্ধ্বতন নেতৃত্বকে জানিয়েছে।