নিজস্ব প্রতিবেদন: কুলতলির জোড়া খুনের কিনারা। ক্যানিং থেকে ধৃত অভিযুক্ত। প্রাক্তন স্বামীকে আটক করেছে পুলিস। জেরায় হাতে মজবুত হয়েছে ক্লু। বিবাহবিচ্ছেদে পর খোরপোষ এড়াতেই ডেকে পাঠিয়ে হত্যা করা হয়েছে মুক্তারিকে। কুপিয়ে খুন করা হয় তাঁর বোন আবিদাকেও। জড়িত বাকিদের খোঁজে তল্লাসি চালাচ্ছে পুলিস।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ক্যানিং থেকে গ্রেফতার মৃতার স্বামী মিজানুর মন্ডল। জানা গিয়েছে, মুক্তারির সঙ্গে বছর পাঁচেক আগে বিয়ে হয় মিজানুরের। বছর দুয়েক ধরেই বিবাহ বিচ্ছেদের মামলা চলছিল। আদালতের নির্দেশে খোরপোসও টানতে হচ্ছিল মিজানুরকে। সেখান থেকেই তৈরি হয়েছিল আক্রোশ। মুক্তারির বোন আবিদার দেহ উদ্ধার হয় বৃহস্পতিবার রাতে, শুক্রবার সকালে উদ্ধার হয় মুক্তারির দেহ। এই খুনের ঘটনায় আর কেউ জড়িত কিনা তা খতিয়ে দেখছে পুলিস।


গতকালই জোড়া দেহ উদ্ধার ঘিরে চাঞ্চল্য কুলতলিতে। পিয়ালি নদীর ধারে, ১০০ মিটারের মধ্যে উদ্ধার দুই মহিলার রক্তাক্ত দেহ। শুক্রবার মেরিগঞ্জে মধ্যবয়স্ক এক মহিলার রক্তাক্ত দেহ উদ্ধার করে পুলিস। দুজনের দেহেই ভারি বস্তু দিয়ে আঘাতের একাধিক চিহ্ন পাওয়া যায়। শুক্রবার সকালে সেই ঘটনাস্থলের একশো মিটারের মধ্যেই দ্বিতীয় মহিলার ক্ষতবিক্ষত দেহ মেলে। দেহদুটি উদ্ধার করে ময়না-তদন্তের জন্য পাঠানো হয়। এরপরই তদন্তে উঠে আসে একাধিক তথ্য।