নিজস্ব প্রতিবেদন:   পরনে স্কুলের পোশাক।  পাশে ব্যাগ। রাস্তার ধারে পড়ে রয়েছে এক ছাত্রী।  প্রথমটায় স্থানীয় দোকানিদের চোখে বিষয়টি পড়ে।  তাঁরা কাছে গিয়ে দেখেন, ছাত্রীটি অচৈতন্য, মুখ দিয়ে অদ্ভূত গোঙানির শব্দ বেরোচ্ছে। ছাত্রীটি উদ্ধার করে  হাসপাতালে পাঠান তাঁরা। আমতার এই ঘটনাকে ঘিরে রহস্য দানা বেঁধেছে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সোমবার সকালে আমতা উদং ফতেপুর ধর্মতলা থেকে অচৈতন্য অবস্থায় উদ্ধার করা হয় ওই ছাত্রীটি।  প্রথমে ওই ছাত্রীটি সম্পর্কে কিছুই জানা যাচ্ছিল না। হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিত্সার পর জ্ঞান পেরে ছাত্রীটির। পুলিসি জেরায় জানা যায়, ওই ছাত্রীটি আমতার উদং গার্লস হাই স্কুলে নবম শ্রেণিতে পড়ে। সে আমতার রথতলা এলাকার বাসিন্দা।


আরও পড়ুন: শিক্ষক  দাদা বিয়ে দিচ্ছিলেন না দুই বোনের, প্রতিবেশীরা রাতে ওই বাড়ির জানলা দিয়ে উঁকি দিতেই দেখলেন...


সোমবার সকালে স্কুলে যাচ্ছিল সে।  অভিযোগ, ৪-৫ জন যুবক তাকে পানীয় খেতে দেয়, সেই পানীয় খেয়েই অচৈতন্য হয়ে পড়ে ছাত্রীটি।  


আরও পড়ুন: পর্দাফাঁস! মোমোকাণ্ডে রাজ্যে প্রথম গ্রেফতারি, ধৃত সম্ভ্রান্ত পরিবারের মেধাবী ইঞ্জিনিয়ারিং ছাত্র! জানেন কেন তিনি করেছেন এমন কাজ?


পুলিসের দাবি, ছাত্রীর বয়ানের সঙ্গে মিল রয়েছে প্রত্যক্ষদর্শীদেরও। কিন্তু, কে বা কারা কেন ওই ছাত্রীকে কিছু খাওয়ালো? ঠিক কী ঘটেছে তা ঘিরে দানা বাঁধছে ধোঁয়াশা। অসুস্থ ওই ছাত্রীকে হাওড়া জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।  ওই ছাত্রীটির সঙ্গে অভিযুক্ত যুবকদের পূর্ব পরিচয় রয়েছে কিনা, তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।