নিজস্ব প্রতিবেদন: এমএড-র প্রবেশিকা পরীক্ষার মেধাতালিকা প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়েছে। কিন্তু এই নম্বর বিভ্রাটের দায় কার? অভ্যন্তরীণ তদন্তের নির্দেশ দিল বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ। গঠন করা হল তদন্ত কমিটি। দোষীদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

বিশ্বভারতীতে যাঁরা এমএড কোর্সে ভর্তি হতে চান, তাঁদের প্রবেশিকা পরীক্ষা দিতে হয়। সেই পরীক্ষার ফলাফল বা মেধাতালিকার ভিত্তিতে পড়ুয়াদের ভর্তি নেওয়া হয়। করোনা আবহে এবারও যথারীতি পরীক্ষা হয়েছে, তবে অনলাইনে। আসন সংখ্যা ৫০। তার অর্ধেক অর্থাৎ ২৫ টি আসন আবার বহিরাগতদের জন্য সংরক্ষিত। বিশ্বভারতী তো বটেই, ১৪ সেপ্টেম্বর অনলাইনে এমএড-র প্রবেশিকা পরীক্ষায় বসেছিলেন অন্যন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়ারাও। কিন্তু মেধাতালিকা প্রকাশ হওয়ার পর তাজ্জব বনে যান পরীক্ষার্থীরা। বিশ্বভারতীর কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে চরম গাফিলতির অভিযোগ ওঠে।


আরও পড়ুন: Gaighata: চলন্ত ট্রেনের সামনে ঝাঁপ দিয়ে আত্মঘাতী প্রেমিক, সব রোষ গিয়ে পড়ল গৃহবধূর উপরে


কেন? মেধাতালিকা দেখা যায়, ১০০ নম্বরের পরীক্ষায় ভাষা বিভাগের ২ পড়ুয়ার প্রাপ্ত নম্বর ২০০.২৮ ও ১৯৮.৩৮৫! সমাজবিজ্ঞান বিভাগের ২ পড়ুয়া পেয়েছেন ১৯৬.৩৬৭ ও ১৫১.২৭৫! বিতর্কের মুখে পড়ে শেষপর্যন্ত গতকাল অর্থাৎ বুধবার ত্রুুটিপূর্ণ মেধাতালিকা প্রত্যাহার করে নেয় বিশ্বভারতী। ওয়েবসাইটে জানানো হয়, পরবর্তীকাল ফের ওই মেধাতালিকা প্রকাশ করা হবে। কাদের ভুলে এমন ঘটনা ঘটল? দোষীদের চিহ্নিত করতে এবার  অভ্যন্তরীণ তদন্ত কমিটি গঠন করল বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।


(Zee 24 Ghanta App : দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)