নিজস্ব প্রতিবেদন: রাতে পোহালেই ব্রিগেডে মোদী (PM Narendra Modi)। গেরুয়াশিবিরে এখন সাজো সাজো বর। জলপাইগুড়িতে দলের কর্মীদের কাছে আগাম ক্ষমা চেয়ে নিলেন বিজেপির জেলা সভাপতি বাপী গোস্বামী।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

রবিবার ব্রিগেডে মোদীর সমাবেশ কত লোকের জমায়েত হবে? জেলা ধরে টার্গেট ঠিক করে দিয়েছে বিজেপি নেতৃত্ব। জলপাইগুড়ি থেকে লক্ষাধিক কর্মী-সমর্থকদের সমাবেশে যাওয়া কথা ছিল। প্রস্তুতিও চলছিল জোরকদমে, কিন্তু শেষবেলায় আচমকাই ছন্দপতন! জানা গিয়েছে, দিন কয়েক আগে ময়নাগুড়িতে দলের জরুরি বৈঠকে যোগ দিতে এসেছিলেন উত্তরবঙ্গের সাংগঠনিক পর্যবেক্ষক রত্নাকর পান্ডে ও বিজেপি কেন্দ্রীয় নেতারা। তাঁদের নির্দেশ, বিধানসভা ভোটের আগে উত্তরবঙ্গেও বেশ কয়েকটি জনসভা করবেন মোদী। তাই ব্রিগে়ড ভরানো নয়, বরং ওই সভাগুলির জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে। কিন্তু দলের নিচুতলার কর্মীরা সেকথা শুনলে তো! যে যেমন পেরেছে, বাস, ছোটগাড়ি ভাড়া করে রওনা দিচ্ছেন কলকাতার উদ্দেশ্যে। পরিস্থিতি সামাল দিতে গিয়ে কার্যত হিমশিম অবস্থা বিজেপি জেলার নেতৃত্বের।


আরও পড়ুন: WB assembly election 2021: 'Saayoni বহিরাগত', আসানসোলে পথ অবরোধ করে বিক্ষোভ TMC কর্মীদের


জানা গিয়েছে, জেলার প্রতি ব্লকের জন্য হাতে কিছু লাক্সারি বাস ভাড়া করে বিজেপি কর্মীদের ব্রিগেডে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হয়েছে। বিজেপির জেলা সভাপতি বাপি গোস্বামী বলেন, 'জলপাইগুড়ির জেলার মানুষের উদ্দীপনার কাছে হেরে গেলাম। হাজার হাজার কর্মী প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য শোনার জন্য প্রস্তুত ছিলেন। কিন্তু ট্রেন নেই, আমরা পর্যাপ্ত গাড়িরও ব্যবস্থা করতে পারিনি'। এদিকে রাতে রাধিকাপুর-কলকাতা স্পেশাল ট্রেনে চেপে রায়গঞ্জ থেকে ব্রিগেডে উদ্দেশ্যে রওনা দিলেন বিজেপি কর্মী-সমর্থকরা। বাস ভাড়া করে যাচ্ছেন অনেকেই।