নিজস্ব প্রতিবেদন: ভোট দিয়ে ঘরে ফেরার পর বীজপুরে আক্রান্ত বিজেপি কর্মী। ঘরে এসে তাকে ও তার বৃদ্ধা মাকে মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। ওই বিজেপি কর্মীকে বাঁচাতে এসে মার খেলেন তার ভাইও।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

বীজপুর বিধানসভার হালিশহরের ১২ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা রাধাকান্ত রায় বিজেপির মন্ডল সভাপতি। আজ ভোট দিয়ে ঘরে ফেরার পর তার উপরে হামলা চালানো হয়। পরিবারের অভিযোগ তৃণমূলের দিকে। মেরে মাথা ফাটিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে তিনি অভিযোগ করেন। সাংবাদ মাধ্যমের ক্যামেরার সামনে নিজের রক্তাক্ত মাথাও তিনি দেখান। 


আরও পড়ুন-চোপড়ায় রাতভর তাণ্ডব বাইক বাহিনীর; চলল গুলি, আতঙ্কে সিঁটিয়ে গ্রামবাসী  


এদিকে, তাকে বাঁচাতে এসে মার খান তার স্ত্রী ও বৃদ্ধা মা। রেহাই পাননি তার ভাইও। মারধরের মধ্যে পড়ে রাধাকান্ত মন্ডলের বৃ্দ্ধা মায়ের হাত কেটে যায়। খবর পাওয়ার পরই ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে বীজপুর(Bijpur) থানার পুলিস ও আধাসেনা।


ভোটপর্ব শুরু  কয়েক ঘণ্টা পরই বীজপুরে এক তৃণমূল কর্মীকে ছুরি মারা হয় বলে অভিযোগ তৃণমূলের। নিয়ে তৃণমূল ও বিজেপির মধ্যে সংঘর্ষ বেধে যায়। পরিস্থিতি সামাল দিতে লাঠিচার্জ করে পুলিস।



আরও পড়ুন-শীতলকুচি করার ইচ্ছে আছে? প্রতাপপুরে পুলিসের সামনে মাতব্বরি TMC নেতার   


অন্যদিকে, বীজপুর বিধানসভাতেই হালিশহরের(Halishahar) তৃণমূল কাউন্সিলর উত্পল দাসগুপ্তের উপরে হামলা চালান হয়।  সকালে বীজপুরের(Bijpur)  ১৬৭ নম্বর বুথ থেকে ডেকে নিয়ে গিয়ে তাঁকে বেধড়ক মারধর করা হয়। মারের চোটে মাথা ফেটে যায়। অভিযোগের তির বিজেপির দিকে। এনিয়ে বিজেপির তরফে কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
কাঁচড়াপাড়ার(Kanchrapara) ২০ নম্বর ওয়ার্ডের দুবারের কাউন্সিলর ছিলেন তিনি। আহত উত্পলকে ভর্তি করা হয় কল্যাণীর জেএনএম হাসপাতালে। সেখানে তার মাথায় ১৪টি সেলাই পড়েছে বলে জানা যাচ্ছে।