নিজস্ব প্রতিবেদন: শীতলকুচির ১২৬ নম্বর বুথে বন্ধ করা হল ভোট। বিকেল ৫টার মধ্যে রিপোর্ট তলব কমিশনের। সকাল থেকেই উত্তপ্ত কোচবিহার। দফায় দফায় সংঘর্ষে কার্যত উত্তপ্ত হয়ে ওঠে শীতলকুচি। সেনা বাহিনীর গুলিতে মৃত্যু হয় ৪ জনের। দুপুরের মধ্যেই সবমিলিয়ে মোট ৫ জনের মৃত্যুর খবর আসে। একের পর এক বিশৃঙ্খলার কারণেই বন্ধ করে দেওয়া হল এই কেন্দ্রের ভোট গ্রহণ পর্ব। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: west bengal election 2021: ৪ মতুয়াকে ভোট দিতে 'বাধা' তৃণমূলের, ফের বুথে নিয়ে গেলেন শ্রাবন্তী


উল্লেখ্য শীতলকুচির ঘটনায় এক সিনিয়র CAPF অফিসার জানিয়েছেন, আমাদের কাছে খবর আসে, প্রেমিসেস থেকে কিছু দূরে ভোটারদের আটকে দেওয়া হয়েছে। বুথে আটকে দেওয়া হয়েছে।  তখন CISF কোম্পানি কমান্ডেন্ট সেখানে যায়। তখনই বেশ কয়েকজন লোক ওই অফিসারের বন্দুক কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করে। এই সময়েই শূন্যে গুলি ছোড়া হয়। জানা গিয়েছে বুথ থেকে ৩০০ মিটার দূরেই এই ঘটনাটি ঘটে।  


সিনিয়র CAPF অফিসার আরও জানিয়েছেন যে, তখনকার মতো ঝামেলা মিটে যায়। ফের শুরু হয় ভোট গ্রহণ পর্ব। তবে কিছুক্ষণের মধ্যে ফের ৩০০-৪০০ জনের একটি দল চড়াও হয়। প্রথমে এক পুলিসকে মারধর করা হয়। এরপর এক প্রিসাইডিং অফিসারকেও মারধর করেন তারা। ঘিরে ফেলা হয় ফোর্সকে। তখনই বাহিনী গুলি চালায় বলে জানিয়েছেন ওই অফিসার। 


ভোটের চতুর্থ দফায় সকাল থেকে দফায় দফায় উত্তেজনা কোচবিহারে (Coochbehar)। শীতলকুচির (Shitalkuchi) পর এবার উত্তেজনা ছড়ায় মাথাভাঙা বিধানসভা কেন্দ্রের জোড়পাটকিতে। অভিযোগ ওঠে কেন্দ্রীয় বাহিনীর গুলিতে মৃত্যু হয়েছে ৪ যুবকের। তৃণমূলের দাবি ওই চারজনই তাঁদের সমর্থক। অন্যদিকে বাহিনীর দাবি, হঠাৎই ৩০০-৪০০ লোক ঘিরে ধরে। দু-পক্ষের ঝামেলা থামাতে এবং নিজেদের আত্মরক্ষার্থেই গুলি চালাতে বাধ্য হয় কেন্দ্রীয় বাহিনী।