নিজস্ব প্রতিবেদন: দলে সম্মান পাওয়া নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য শতাব্দী রায়ের। শুক্রবার বীরভূমে তারাপীঠ মন্দিরে পুজো দিয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন শতাব্দী। সেখানেই শতাব্দী বলেন, 'দলের থেকে সম্মান না পেয়েই বেরিয়ে যাচ্ছেন নেতারা। দলের দায়িত্ব সমস্যা সামাধান করা। সম্মানটাও পারস্পরিক।' বীরভূমের সাংসদকে প্রশ্ন করা হয় ৭ মার্চ বিজেপির সভায় ঘাসফুল শিবিরের কোনও নেতা কি যোগদান করতে পারেন? প্রশ্ন এড়িয়ে যান শতাব্দী।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

এ দিন তিনি আরও বলেন, 'দল থেকে যাঁরা বেরিয়ে গিয়েছেন, তাঁরা সম্মান পাননি। নেতা ও দল উভয়েরই পরস্পরের প্রতি সম্মান দেখানো উচিত। ছোট ছোট বিষয়ে দলের খেয়ার রাখা উচিত। দলের দায়িত্ব সমস্যার সমাধান করা।' তৃণমূলের প্রার্থীতালিকা ঘোষণার মুখে শতাব্দী রায়েক এই মন্তব্যে ফের জল্পনা রাজনৈতিক মহলে।


এর আগেও দল ছাড়তে চেয়ে প্রস্তুতি নিয়েচিলেন শতাব্দী রায়। দিল্লিতে বিজেপি নেতৃত্বের সঙ্গে দেখার কথাও কার্যত চূড়ান্ত হয়ে যায়। তবে কুণাল ঘোষের (Kunal Ghosh) তৎপরতায় এ যাত্রায় আর দিল্লি যাওয়া আটকায় তৃণমূল সাংসদের। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে বৈঠকও করেন শতাব্দী রায় (Satabdi Roy)।


এরপর সাংবাদিকদের বললেন,'সব অভিযোগ জানিয়েছি। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে দেখেই রাজনীতিতে আসা। দিদির পাশেই আছি। দিল্লি যাচ্ছি না।' পাশ থেকে কুণাল ঘোষ জানিয়ে দেন,'শতাব্দী দলেই থাকছেন।'