নিজস্ব প্রতিবেদন : হাতে গুনে বাকি আর ১৩ দিন। পুজোর ঢাকে কাঠি পড়ে গেছে। শেষ মুহূর্তের কেনাকাটায় ব্যস্ত আম জনতা। কিন্তু কেমন কাটবে এবারে পুজো? চাঁদিফাটা গরমে ঠাকুর দেখতে বেরিয়ে নাভিশ্বাস উঠবে! নাকি এবারও বৃষ্টি পুজোর দিনগুলোকে ভাসাবে? আকাশের দিকে তাকিয়ে আবহাওয়ার হাল হকিকত পড়ে ফেলতে চাইছে পুজোপ্রেমী বাঙালি। এই পরিস্থিতিতে কী বলছে আবহাওয়া দফতর?


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

দিন কয়েক আগেই ঘূর্ণিঝড় দয়ার প্রকোপে মাঝারী থেকে ভারী বৃষ্টি হয় দক্ষিণবঙ্গে। তখন থেকেই সিঁদুরে মেঘ দেখছে বাঙালি। এই মুহূর্তে আবহাওয়া দফতর যে পূর্বাভাস দিচ্ছে, তাতেও কোনও স্বস্তিসূচক আপাতত খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। গত সপ্তাহের শেষ ভাগ থেকেই পারদ ঊর্ধ্বমুখী। মাথার উপরে আগুন ঝরাচ্ছে সূর্য। শরতের গরমে নাভিশ্বাস উঠেছে শহরবাসীর। তাপমাত্রার রক্তচক্ষু যেন হার মানাচ্ছে গরমকালকেও।


আরও পড়ুন, গান্ধীজয়ন্তীর সকালে দমদমে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, মহিলা-শিশু সহ আহত বহু


আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস বলছে, গরম আরও বাড়বে। সোমবারের থেকে মঙ্গলবার তাপমাত্রা আরও বাড়বে। পারদ ছাড়াতে পারে ৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। স্বাভাবিকের থেকে যা ৩ ডিগ্রি বেশি। তারমধ্যে বাতাসে আপেক্ষিক আর্দ্রতার পরিমাণ প্রায় ৩৯ শতাংশ ৷  যারফলে প্যাচপেচে গরমে জেরবার হচ্ছে মানুষ। কিন্তু, দুঃখের বিষয় এই গরমের হাত থেকে রেহাই পাওয়ার কোনও উপায় নেই। কারণ বৃষ্টির কোনও নামগন্ধ এই মুহূর্তে নেই।


আরও পড়ুন, ভাড়াটিয়ার পরকীয়াতে আপত্তি জানিয়েছিল স্বামী, বিয়ের ২ মাসের মাথায় চুরমার সংসারের স্বপ্ন


আর অত্যধিক এই তাপমাত্রাই দুশ্চিন্তার ভাঁজ ফেলেছে রাজ্যবাসীর কপালে। প্রবল গরমের ফলে ফের নিম্নচাপ হওয়ার আশঙ্কার রয়েছে। যার ফলে পুজোর সময় বৃষ্টি হবে কিনা, সেই আশঙ্কাই করছেন রাজ্যের মানুষ।