নিজস্ব প্রতিবেদন : আদালতের রায়ে প্রশ্নের মুখে ১৪ মে পঞ্চায়েত ভোটের ভবিষ্যত। মঙ্গলবারই বামেদের ই-মনোনয়নকে বৈধতা দিয়েছে হাইকোর্টের বিচারপতি বিশ্বনাথ সমাদ্দারের ডিভিশন বেঞ্চ। আর এরফলেই পঞ্চায়েত ভোট ঘিরে নতুন করে জটিলতা তৈরি হয়েছে। হাতেগোনা কয়েকদিনের মধ্যে নতুন করে ব্যালট পেপার ছেপে ভোট করানো এখন বড় চ্যালেঞ্জ রাজ্য নির্বাচনের কমিশনের সামনে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ই-মনোনয়নকে স্বীকৃতি দেওয়ার ফলে এখন নতুন করে আবার প্রার্থী তালিকা তৈরি করতে হবে কমিশনকে। সেইসঙ্গে ভোট করানোর জন্য ছাপাতে হবে লক্ষ লক্ষ ব্যালট। অন্যদিকে, নির্বাচনে যাঁরা ডিউটিতে যাবেন, বুধবার থেকে তাঁদের ভোটগ্রহণের কথা ছিল। এখন সেই সময়সীমাও কমিশনকে নতুন করে বাড়াতে হবে। কারণ, আদালতের রায়ে প্রার্থী তালিকাতে পরিবর্তন অনিবার্য।


আরও পড়ুন, পঞ্চায়েত ভোটের সুরক্ষায় এই প্রথম সিভিক ভলান্টিয়ার ও এনভিএফ


বিচারপতি বিশ্বনাথ সমাদ্দার এদিন নির্দেশ দিয়েছেন, ২৩ এপ্রিল দুপুর ৩টে পর্যন্ত ইমেলে জমা পড়া সব মনোনয়নকে গ্রাহ্য করতে হবে। ওই সময়ের মধ্যে যতজন প্রার্থী ইমেলের মাধ্যমে মনোনয়ন জমা দিয়েছেন, কমিশনকে তাঁদের আবেদন গ্রহণ করে ব্যালট পেপারে নাম ছাপতে হবে।


আরও পড়ুন, ই-মেলের মাধ্যমে জমা পড়া মনোনয়ন বৈধ, সিপিএমের দাবিকে স্বীকৃতি দিল আদালত


উল্লেখ্য, হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চে বিচারপতি সুব্রত তালুকদারের রায়ের পর মনোনয়নের জন্য ১ দিন বাড়িয়েছিল কমিশন। ২৩ এপ্রিল ছিল মনোনয়ন জমা দেওয়ার জন্য বর্ধিত দিন। এদিকে, বিচারপতি বিশ্বনাথ সমাদ্দার বামেদের ই-মনোনয়নের দাবিকে স্বীকৃতি দেওয়ায়, বিজেপিও এবার তাদের অনলাইন মনোনয়নপত্র গ্রাহ্য করার দাবি তুলতে শুরু করেছে।