নির্বাচন প্রতিবেদন:  নির্বাচন প্রক্রিয়ার ওপর স্থগিতাদেশ দিল হাইকোর্ট।  ১৬ এপ্রিলের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট  দিয়ে  নির্বাচন প্রক্রিয়ার হাল হকিকত জানাতে হবে রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে। এই মামলায়  হাইকোর্টের সিঙ্গেল বেঞ্চের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চে যাচ্ছে তৃণমূল কংগ্রেস। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

পঞ্চায়েত মামলা নিয়ে হাইকোর্টের প্রশ্নবাণে জর্জরিত  হয় নির্বাচন কমিশন।  সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশের পর কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে? নির্বাচন কমিশনের প্রতিনিধিকে প্রশ্ন করলেন হাইকোর্টের বিচারপতি।


 আরও পড়ুন: আদালতে তথ্য গোপন করেছে বিজেপি, হাইকোর্টে পাল্টা তৃণমূল


প্রসঙ্গত, বুধবারই বিজেপির মামলার প্রেক্ষিতে সুপ্রিম কোর্ট নির্দেশ দেয়,  পঞ্চায়েত ভোটে মনোনয়ন জমার দিন বাড়বে কি না, সেই সিদ্ধান্ত নেবে কলকাতা হাইকোর্টই। বুধবার হাইকোর্টের বিচারপতি নির্বাচন কমিশনের প্রতিনিধি নীলাঞ্জন শাণ্ডিল্যের কাছে জানতে চান, ‘সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশের পর কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে?’ নীলাঞ্জনবাবু জানান, ‘আইনানুগ সব ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।‘


আরও পড়ুন: পঞ্চায়েত মামলায় বিচারপতির সামনেই হাইকোর্টে হাতাহাতি আইনজীবীদের


 বিচারপতি আরও জানতে চান, ‘মনোনয়ন জমা দেওয়ার দিন বাড়ানো হলে কতজন মনোনয়ন দিতে পারবেন? ৯, ১০ তারিখ কতজন মনোনয়ন জমা দিতে চেয়েছিলেন?’ নীলাঞ্জন শাণ্ডিল্য জানান, ‘সুনির্দিষ্টভাবে কিছু বলা সম্ভব নয়।‘ এরপরই এই নির্দেশ দেন হাইকোর্টের বিচারপতি।