নিজস্ব প্রতিবেদন: রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয় বিতর্কে নয়া মোড়। উপাচার্যের ইস্তফার ঘটনা নিয়ে এবার সরব রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়। বসন্ত উৎসবে অশ্লীলতার সমস্ত দায় ভার শুক্রবার ইস্তফা দেন উপাচার্য সব্যসাচী বসু রায়চৌধুরী। যদিও তা গ্রহণ করেনি শিক্ষা দফতর। এরপর রাজ্যপালের প্রশ্ন, বিশ্ববিদ্যালয়ের উপচার্য ইস্তফা দিলে তা দিতে হবে আচার্য অর্থাত্‍ রাজ্যপালের কাছে। কিন্তু, সব্যসাচীবাবু তাঁর কাছে কোনও ইস্তফাপত্র পাঠাননি। ধনখড়ের বক্তব্য, কোনওভাবেই বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের ইস্তফা নিয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন না শিক্ষামন্ত্রী। এটা স্পষ্টতই তাঁর কাজের এক্তিয়ারে হস্তক্ষেপ্ত।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: কলকাতা বিমানবন্দরে করোনা আতঙ্ক, আক্রান্ত সন্দেহে বেলেঘাটা আইডিতে ভর্তি সৌদির ফেরৎ


ঘটনার পর ফের জলঘোলা হয়েছে। স্পষ্ট হয়েছে রাজ্য-রাজ্যপাল সংঘাতও। উল্লেখ্য, বিতর্কের মধ্যেই রবীন্দ্রভারতীতে অশ্লীলতাকাণ্ডের দজেরে ইস্তফা দিয়েছিলেন উপাচার্য সব্যসাচী বসু রায়চৌধুরী। ঘটনার নৈতিক দায় নিয়ে শিক্ষামন্ত্রীকে পদত্যাগপত্রও পাঠিয়েছিলেন তিনি। এই ঘটনায় অত্যন্ত ব্যথিত বলে জানান সব্যসাচী বসু রায়চৌধুরী। যদিও পদত্যাগপত্র ফিরিয়ে দেন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। ইস্তফাপত্র যে নেওয়া হচ্ছে না সব্যসাচী বসু রায়চৌধুরীকে ই-মেইল করে জানিয়ে দেন তিনি।


আরও পড়ুন: রোজ রোজ তো আর দোল হয় না, বিশ্বভারতীতে বসন্ত উত্সব বন্ধে দিলীপ


পাশাপাশি সাংবাদিক বৈঠকে তিনি জানান, বহিরাগত সমাগমে পূর্ণ নজরদারি অসম্ভব। সোশ্যাল মিডিয়াতেই নিয়ন্ত্রণ জরুরি।  "যারা এ কাজ করেছে তাদের বিরুদ্ধে প্রশাসন ব‍্যবস্থা নেবে। আমি বুঝতে পারলাম না উনি কেন করলেন। এই ব‍্যাধির বিরুদ্ধে সবাই মিলে লড়বে। উনি চলে যাবেন কেন।"