নিজস্ব প্রতিবেদন:  পুলিসের খাতায় নাম নেই। অথচ রোজ রাতেই পুলিস বাড়ি এসে তাঁর খোঁজ করে যাচ্ছে। আর তাতেই অতিষ্ঠ হয়ে আত্মঘাতী এক ব্যক্তি। এমনই দাবি পরিবারের। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে চন্দননগরের তাঁতিপাড়ায়।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

 



জানা গিয়েছে, পেশায় রংমিস্ত্রি রতন দাস তাঁতিপাড়ায় তাঁর একমাত্র ছেলেকে নিয়ে থাকতেন। কিন্তু গত কয়েকদিন ধরেই চন্দননগর থানার পুলিস বাড়িতে তার খোঁজ করতে আসছে। অথচ পরিবারের দাবি, পুলিসের খাতায় রতনের বিরুদ্ধে কোনও অভিযোগ নেই। বারবার পুলিসি হেনস্থার শিকার হতে হচ্ছে তাঁকে।


রাজীব কুমার নিম্ন আদালতে আগাম জামিনের আবেদন করতেই সুপ্রিম কোর্টে ক্যাভিয়েট দাখিল করল সিবিআই


তা নিয়ে ইদানীং মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন রতন। পরিবার ও পাড়ার কারোর সঙ্গেই ভালোভাবে মিশতেন না। রবিবার রাতে খাওয়ার পর নিজের ঘরে শুতে চলে যান রতন। সোমবার বেলা গড়িয়ে গেলেও দরজা না খোলায় তাঁর ছেলে দরজা ভাঙেন। গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করা হয়। হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিত্সকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। পুলিসি হেনস্থার শিকার হয়েই তাঁর ছেলে আত্মঘাতী হয়েছেন বলে দাবি রতনের মায়ের। যদিও পুলিসের দাবি, ইদানীং বেশ কয়েকটি অপরাধমূলক ঘটনায় রতনের নাম উঠে আসছে। এলাকার দুষ্কৃতীদের সঙ্গে ওঠাবসা করছিলেন রতন। সেই কারণেই তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছিল।