ওয়েব ডেস্ক: বেশি দাম দিয়ে জিনিসপত্র কেনার সময় অনেক ক্ষেত্রেই আমরা EMI বা ইকুয়েটেড মান্থলি ইনস্টলমেন্টে কিনে থাকি। এতে আমাদের পকেট থেকে একসঙ্গে বড় অঙ্কের অনেকটা টাকা বেড়িয়ে যায় না। আবার সুবিধা মতো পছন্দের জিনিসটাও কেনা যায়। অনলাইন কেনাকাটর ক্ষেত্রেও আমরা EMIতে কিনি। জনপ্রিয় অনলাইন শপিং সাইট ফ্লিপকার্ট EMIয়ের ক্ষেত্রে নতুন নিয়ম চালু করেছে। ফ্লিপকার্টের এই নতুন নিয়মের ফলে অনলাইন শপিংয়ে আরও অনেক সুবিধা হবে ক্রেতাদের।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ফ্লিপকার্ট নিয়ে এসেছে নতুন EMIয়ের সুবিধা 'নো কস্ট EMI  স্কিম'। দেখে নিন এই স্কিমে কী কী সুবিধা রয়েছে-


১) ফ্লিপকার্টের 'নো কস্ট EMI  স্কিম'-এ ক্রেতা যত খুশি দামী জিনিস কিনতে পারবেন। কিন্তু EMI দেওয়ার জন্য আলাদা করে কোনও চার্জ দিতে হবে না বা কোনও ডাউন পেমেন্টও করতে হবে না।


২) একজন ক্রেতা EMIতে জিনিস কেনার জন্য বছরে ৩টি EMI পেতে পারেন।


৩) EMI-এর এই নতুন সুবিধা পেতে গেলে ক্রেতাকে অন্তত ৪ হাজার টাকার জিনিস কিনতেই হবে। অর্থাত্‌ যে জিনিস EMIতে কিনতে চান, তার দাম খুব কম করেও ৪ হাজার টাকা হতে হবে।


৪) বাজাজ ফিনসার্ভ নামে একটি কোম্পানির সঙ্গে পার্টনারশিপে ব্যবসা করছে ফ্লিপকার্ট। তাই ফ্লিপকার্ট থেকে EMI স্কিমে জিনিস কেনার জন্য বাজাজ ফিনসার্ভ কোম্পানির EMI কার্ড থাকা বাঞ্ছনীয়।


৫) বাজাজ ফিনসার্ভ কার্ড জয়েন করতে হলে আপনাকে ৩৪৯ টাকা জয়েনিং ফি দিতে হবে। এবং প্রতি বছর সেই কার্ড রিনিউ করতে হলে ৯৯ টাকা ফি দিতে হবে।


৬) বাজাজ ফিনসার্ভের EMI কার্ড করার সময় সেই কোম্পানির চাহিদা মতো সমস্ত ডকুমেন্ট আপনাকে দিতে হবে।


৭) ফ্লিপকার্টের এই 'নো কস্ট EMI  স্কিম' নির্ধারিত কিছু প্রোডাক্টের ওপরই পাওয়া যাবে।