মার্কিন ফটোগ্রাফারের তোলা এই ছবি চমকে দিয়েছে গোটা বিশ্বকে
একই ফ্রেমে বজ্রগর্ভ মেঘ ও আকাশগঙ্গা। মার্কিন ফটোগ্রাফারের তোলা এই ছবিই শোরগোল ফেলেছে বিশ্বজুড়ে। কী করে তোলা সম্ভব এমন ছবি? ফটোশপের কারিকুরি যে নয়, তা প্রমাণ করতে বিস্তর ব্যাখ্যা দিতে হয়েছে সেই মার্কিন ফটোগ্রাফারকে।
নিজস্ব প্রতিবেদন: একই ফ্রেমে বজ্রগর্ভ মেঘ ও আকাশগঙ্গা। মার্কিন ফটোগ্রাফারের তোলা এই ছবিই শোরগোল ফেলেছে বিশ্বজুড়ে। কী করে তোলা সম্ভব এমন ছবি? ফটোশপের কারিকুরি যে নয়, তা প্রমাণ করতে বিস্তর ব্যাখ্যা দিতে হয়েছে সেই মার্কিন ফটোগ্রাফারকে।
মার্রিন যুক্তরাষ্ট্রের মন্টানা প্রদেশের গ্লাসগো শহরের বাসিন্দা কোরে মোটিস। ঝড়ঝঞ্ঝার ছবি তোলাতেই হাত পাকিয়েছেন। তিনি। গত ৪ জুন তেমনই ছবি তুলতে বেরিয়ে চমকে গিয়েছেন নিজেই। নিজের অজান্তেই এক ফ্রেমে ধরে ফেলেছেন বজ্রগর্ভ মেঘ আর আকাশগঙ্গাকে।
মরা পশুপাখিদের ‘গোরস্থান’ এখন কল্যাণী এক্সপ্রেসওয়ে!
মোটিস জানিয়েছেন, ওই দিন বেলা ১১টা নাগাদ ছবি তুলতে বেরোন তিনি। রেডার দেখে পৌঁছে গিয়েছিলেন মন্টানা প্রদেশের এমন এক জায়গায়, যেখানে বজ্রগর্ভ মেঘ সঞ্চার হচ্ছে। সঙ্গে ছিল নিকন ডি৬১০ ক্যামেরা ও ট্যামরন ১৫-৩০ মিমি f/2.8 লেন্স। সেখানেই ক্যামেরা পাতেন মোটিস। বেশ কিছুক্ষণ অপেক্ষার পর কয়েকটি লং এক্সপোজার ছবি তোলেন। মোটিস জানিয়েছেন, এর মধ্যে ISO 2500-এ ২৫ সেকেন্ডের একটি এক্সপোজার পছন্দ হয় তাঁর। আর সেই ছবি লাইটরুমে প্রোসেস করতেই চমকে যান মোটিস নিজেই।
এতদিন যা অসম্ভব বলে মনে করা হত ছবিতে ফুটে ওঠে তা-ই। এক ফ্রেমে বজ্রগর্ভ মেঘ ও ছায়াপথ। সাধারণ সামনে আলোর উত্স থাকলে জ্যোতিষ্কের ছবি তোলা মুশকিল হয়। সেই অসাধ্য সাধন করে গোটা বিশ্বের ফটোগ্রাফারদের বাহবা কুড়াচ্ছেন মোটিস।