ওয়েব ডেস্ক: ৪ ইঞ্চি স্ক্রিন, ১২ মেগা পিক্সেল ক্যামেরা, আপডেটেড প্রোসেসর এসব এখন যেকোনও স্মার্ট ফোনের সাধারণ ফিচার। কিন্তু এই ফিচারই যদি হয় অ্যাপেলর ফোনে, সেটা বাকি মোবাইল কোম্পানি থেকে অনেকটাই আলাদা হবে, এটাই স্বআভাবিক। ২২ হাজার থেকে ২৬ হাজার টাকার ফোন! সত্যিই সস্তা নয়। কিন্তু ব্র্যান্ড অ্যাপেলর আইফোনের দাম যেখানে ৩৫ হাজার টাকা থেকে শুরুই হত সেখানে আইফোন SE বাজারের অনেক ফোনকে সহজেই টেক্কা দেবে। কিন্তু এটাও মেনে নিতে হবে সাধারণের পক্ষে আইফোন পকেটে রাখার স্বপ্ন আর পকেট ফ্রেন্ডলি বাজেটে আইফোন কেনা ততটাও সহজ ও স্বস্তা হবে না, এমনটাই মনে করছে গ্যাজেট বিশেষজ্ঞরা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আইফোন SE মডেল এবং আইফোনের আইপ্যাড যেটা ১২. ৯ ইঞ্চির, এই দুই প্রোডাক্ট চিন সহ ভারত এবং আরও কিছু দেশে বেশ ভাল প্রভাব ফেলেছে বলেই দাবি, অ্যাপেল কতৃপক্ষের। আগামী দিনে ল্যাপটপের বদলে সাধারণ মানুষের কাছে আইপ্যাডের গ্রহণযোগ্যতা কতটা বাড়বে বা কমবে, তা সময়ই বলবে, কিন্তু অ্যাপেল যে লক্ষ্য নিয়ে ২০১৬ সালে বাজারে নিজেদের স্ট্র্যাটেজি সেট করেছে, তা এই প্রকার-


* আইফোন 5s-এর বাজার দঢ় কমতে থাকায়ই আইফোন SE নিয়ে আসার কথা ভেবেছে অ্যাপেল।
* আইপ্যাডকে আগামী দিনে 'ল্যাপটপ কিলার' হিসেবে ব্যবহার করতে চায় অ্যাপেল।
* চিন, ভারত সহ আরও অন্তত ১০০ দেশে নিজেদের ব্যবসা বৃদ্ধি করতে চায় অ্যাপেল।