নিজস্ব প্রতিবেদন- পৃথিবীর গণ্ডি ছাড়িয়ে এবার চাঁদে ফোর জি কানেকশন। যদিও পৃথিবীতে ফোর জি কানেকশন-এর গতি ও পরিষেবা নিয়ে অনেকেরই অনেকরকম অভিযোগ রয়েছে। এবার চাঁদে 4g কানেকশন-এর গতি ও পরিষেবা কেমন হবে তা এখনই বলা মুশকিল। তবে এটুকু বলা যায়, ভবিষ্যতে কোনও ব্যক্তি চাঁদে গেলে 4g কানেকশন-এর সুবিধা পাবেন। চাঁদে বসে তিনি কোনো ছবি বা ভিডিও তুলতে পারলে তড়িঘড়ি সেটি পাঠিয়ে দিতে পারবেন পৃথিবীতে। এমনিতেই ইন্টারনেট পরিষেবা উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে দুনিয়াটা এখন ছোট হয়ে গিয়েছে। পৃথিবীর যে কোনও প্রান্তে থাকা আত্মীয়ের সঙ্গে আমরা এখন মুহূর্তে যোগাযোগ করতে পারি। ভিডিয়ো কলের মাধ্যমে তাঁকে এক ঝলক দেখেও নিতে পারি সহজেই। আর এবার চাঁদে থাকা কোনো ব্যক্তিও পৃথিবীর সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারবেন খুব সহজেই। যুগান্তকারী পদক্ষেপ হয়তো একেই বলে!


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

নোকিয়া অফ আমেরিকা কর্পোরেশন 4g সেলুলার কমিউনিকেশন নেটওয়ার্ক স্থাপনের প্রকল্প শুরু করবে খুব শিগগির। বহুদিন আগেই চাঁদে উচ্চগতিসম্পন্ন সেলুলার কানেক্টিভিটি স্থাপন করার আগ্রহ প্রকাশ করেছিল নোকিয়া। আর এবার এই প্রকল্প চালুর জন্য নোকিয়ার পাশে এসে দাঁড়িয়েছে নাসা। নিউ জার্সির সংস্থা নোকিয়া টেলিকম ও নেটওয়ার্ক ক্ষেত্রে সেবা প্রদান করে। সেই সঙ্গে সফটওয়্যার ও অন্য প্রয়োজনীয় উপকরণ সরবরাহ করে থাকে। এবার তারাই চাঁদে ফোর জি কানেকশান স্থাপন করার ব্যাপারে উদ্যোগ নিয়েছে। 


আরও পড়ুন-  মাত্র পাঁচ হাজার টাকাও দিতে হবে না! Jio আপনার হাতে দেবে 5G স্মার্টফোন


জানা যাচ্ছে, নাসার পক্ষ থেকে এক কোটি ৪১ লাখ ডলার দেওয়া হবে নেকিয়াকে। নাসা বহুদিন ধরেই চাঁদে বিভিন্ন প্রযুক্তির বিকাশ ঘটাতে চাইছে। তবে এই ব্যাপারে অন্য কোনও সংস্থা আগ্রহ প্রকাশ না করায় নাসার উদ্দেশ্য সফল হচ্ছিল না। এবার তেরোটি মার্কিন সংস্থাকে নির্বাচন করেছে নাসা। মোট ৩৭ কোটি ডলার খরচ করে চাঁদে বিভিন্ন প্রযুক্তির প্রচলন করবে নাসা। আসলে ভবিষ্যতে মঙ্গল অভিযান চালানোর জন্য চাঁদে প্লাটফর্ম গঠনের ব্যবস্থা সেরে রাখতে চায় নাসা। তাই এখন থেকেই সেখানে প্রযুক্তির উন্নতি ঘটাতে চাইছে তারা।