সারা বছরই হাতের নাগালে পাওয়া যায় এই মিষ্টি। গুড় এবং বাদাম দিয়ে তৈরী এই মিষ্টি ছোট থেকে বড় সব দোকানেই মেলে।
১০০ গ্রাম বাদামে থাকে ২৬ গ্রাম প্রোটিন, অন্য়দিকে গুড়েরও আছে অনেক গুণাগুণ। তাই প্রোটিন বার হিসেবে খেতেই পারেন বাদাম চাকতি।
যেকোনও পুজোতেই তিলের নাড়ু ভোগে রাখা হয়। এই মিষ্টিও তিলের সঙ্গে গুড় মিশিয়ে বানানো হয়।
গুড় থাকায় এই মিষ্টি খেয়ে ওজন বাড়ার কোনও সম্ভাবনাই থাকে না। উল্টে প্রোটিন সমৃদ্ধ তিল আপনার পেশী এবং হাড় শক্তিশালী করে তোলে।
বিশেষ করে কাজু বা আমন্ড দিয়ে তৈরী বরফি দীপাবলির সময় খুবই খাওয়া হয়। তবে এই মিষ্টিও আপনি মন চাইলেই বছরের যেকোনও সময় খেতে পারেন।
এই ধরনের মিষ্টিতে বাদামের পাশাপাশি ঘিও থাকে। যা প্রোটিনের উপযুক্ত উৎস। আর যদি তাতে থাকে খেঁজুর তবে তা স্বাস্থ্যের জন্য আরও ভালো।
বেসনের লাড্ডু একেবারে অন্যধরণের একটি মিষ্টি। এতেও থাকে ঘি। চিনির বদলে ব্য়বহার করতে পারেন ঘিও।
তবে এর মধ্যে থাকা বেসন প্রোটিনের উৎস। পাশাপাশি বেসনে থাকে ফাইবার এবং ফলিক অ্য়াসিড, যা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ভালো।
গাজর সারাবছর অল্প-বেশি পাওয়া গেলেও, এই মিষ্টি খাওয়ার আসল মজা শীতেই। তালিকায় থাকা অন্য মিষ্টির মতো এটি বানাতেও ব্যবহার করতে পারেন গুড়।
যদিও বা গাজরে খুব একটা বেশি প্রোটিন থাকে না, তাও এই মিষ্টি খেতে পারেন। তার প্রধান একটি কারণ এতে ফ্যাট প্রায় থাকে না বললেই চলে।