পুজোর সময় সব ছোট-বড় রেস্টুরেন্টেই প্রচন্ড পরিমাণে ভিড় থাকে। লম্বা লাইনে দাঁড়ানোর পরেও, অনেক সময়েই মেলেনা ভালো খাবার। তাই এবার পুজোয় জমিয়ে খান অসাধারণ সব স্ট্রিট ফুড।
বাঙালীর ঐতিহ্যের মধ্যে বড় একটি অংশ নিয়ে আছে কচুরি। এখনকার শরীর সচেতন মানুষরা অনেকেই কচুরি সেই ভাবে খান না। তবে পুজোর সময় স্বাস্থ্যের কথা না ভেবে, সকালের জলখাবারে এক-আধদিন কচুরি খেতেই পারেন।
পুজোর সময় কচুরি খাচ্ছেন, আর শেষ পাতে সাথে জিলিপি থাকবে না, এতো হয় না। তাই জলখাবারের শেষ পাতে রাখুন জিলিপি। আর মিষ্টি প্রেমী হলে, আপনি এমনিই খেতে পারেন।
প্রচন্ড গরমে প্যান্ডেল হপিং। শরীরকে ঠান্ডা রাখতে, সফ্ট ড্রিংকসের বদলে খান নানান ধরণের সরবত বা ডাবের জল।
রাতের খাবারের জন্য রেস্টুরেন্টের লাইনে না দাঁড়িয়ে, খান এই স্ট্রিট ফুড। এটি অল্প দামে পেট ভরা খাবার।
ফুচকা না খেলে বাঙালীর পুজো সম্পূর্ণই হয় না। অনেক না হলেও, প্যান্ডেল হপিং করতে করতে খিদে পেলে একটু ফুচকা খাওয়া যেতেই পারে।
উৎসবের সময় একটু শিঙাড়া, তেলেভাজা না খেলে উৎসবের আমেজটাই আসেনা। তাই সন্ধের দিকে চা-এর সাথে খেতে পারেন শিঙাড়া বা তেলেভাজা।
কলকাতার কাঠিরোল বা এগরোল, পুরো বিশ্বের মধ্যে বিখ্যাত। দুর্গা পুজোয় প্যান্ডোল হপিং করতে গিয়ে কাঠিরোল না খেলে, আর কি খেলেন।
বাঙালীর চাইনিজ রান্নার পদ্ধতি কিছুটা আলাদা। ছোট থেকে বড়ো সব জায়গাতেই পাবেন চাইনিজ খাবার। তাহলে এবার পুজোয় হয়ে যাক, চাউমিন বা মোমো।
আইসক্রিমের পাশাপাশি এবার পুজোয় গরমের হাত থেকে বাঁচতে খান কুলফিও।