গাজর আমাদের চোখের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। এতে ভিটামিন এ, সি, কে, বি, কপার, আয়রনের মতো আরও অনেক খনিজ ও ভিটামিন পাওয়া যায়।
অধিকাংশ কলেজ ও স্কুল ছাত্র-ছাত্রীরা লেট-নাইট স্টাডির জন্য ক্যাফিন সংক্রান্ত দ্রব্য খেয়ে থাকে, তবে যাদের চোখ শুষ্ক তাদের জন্য ক্যাফিন ও অ্যালকোহল ক্ষতিকারক কারণ এটি চোখকে বেশি ডিহাইড্রেট করে তোলে।
সঠিক ওজন যেমন আপনার সৌন্দরতা বাড়ায় তেমনই চোখের সুস্থতা ঠিক রাখতেও সহায়তা করে।
প্রতিদিন সঠিক মাত্রায় ঘুম আপনার মস্তিষ্ক ও চোখের চাপ কমানোর পাশাপাশি কল্পনা শক্তি বাড়িয়ে তোলে।
ঘুমানোর সময় হাইড্রেটিং মাস্ক ব্যবহার করলে এটি আপনার ঘুমের কোয়ালিটিও ইনপ্রুভ করবে।
ডাক্তারদের মতে কন্টাক্ট লেন্সের থেকে চশমা ব্যবহার করা চোখের স্বাস্থ্যের জন্য বেশি উপকারী।
গবেষকদের মতে প্রতিদিন চার ঘন্টার বেশি ল্যাপটপ, মোবাইল, কম্পিউটার দেখা উচিত না। কারণ এটি চোখের শুষ্কতা বাড়িয়ে তোলে।
আপনার যদি চোখে শুষ্কতার সমস্যা থাকে তবে অবশ্যই আপনার আই অ্যাঙ্গেল উন্নত করতে একটি সামঞ্জস্যযোগ্য চেয়ার ব্যবহার করুন।
চোখের খেয়াল রাখতে হলে কম্পিউটারে প্রতি ২০ মিনিট কাজের অন্তরে ২০ ফুট দূরে গিয়ে ২০ সেকেন্ডের জন্য ব্রেক নিন।
এই নিয়মগুলি মেনে চললে আপনার চোখের স্বাস্থ্য ঠিক থাকার পাশাপাশি চোখের শুষ্কতার সমস্যা দূরীভূত করতে সহায়তা করবে।