নিজস্ব প্রতিবেদন: কম মৌমাছি মানে, পরাগসংযোগের হার কম। পরাগসংযোগের হার কম মানে, ফলমূলের উৎপাদন কমে যাওয়া। আর তার মানে আমদানির হার বেড়ে যাওয়া। ছোটবেলার জীবনবিজ্ঞানের বইয়ের এই সাধারণ সূত্রগুলিই বড় হয়ে দাঁড়িয়েছিল ব্রিটেনের এক ব্যবসায়ীর জীবনে। হলে কী হবে, ব্রেক্সিট তাতে জল ঢেলে দিল। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

একজন ব্রিটিশ মৌমাছিপালক (A British beekeeper) হঠাৎই মৌমাছিকে কেন্দ্র করে ঝামেলায় পড়ে গিয়েছেন। তিনি দেড় কোটি শিশুমৌমাছি (baby bees) আনাচ্ছিলেন। কিন্তু দেশের প্রশাসনের তরফে তাঁকে বলা হয়েছে, ব্রেক্সিট-পরবর্তী নিয়মকানুনের জেরে (post-Brexit laws)ওই মৌমাছিদের বাজেয়াপ্ত করা হবে এবং পুড়িয়ে ফেলা হবে।  


আরও পড়ুন: চেঙ্গিজ নন, জলবায়ুদস্যুই ধ্বংস করেছিল Central Asia-র সভ্যতা


Bee Equipment-এর কর্ণধার প্যাট্রিক মার্ফি (Patrick Murfet) ওই ইটালিয়ান বেবি বিগুলি আমদানি করছিলেন। তিনি আসলে পরাগসংযোগে সাহায্য করে ব্রিটিশ কৃষকদের সুবিধার্থেই মৌমাছি আনাচ্ছিলেন।


ব্রেক্সিট-পরবর্তী কিছু বিশেষ ধরনের মৌমাছি আমদানির উপর নিষেধাজ্ঞা জারি হয়েছে গ্রেট ব্রিটেনে। নতুন নিয়মে সেখানে শুধু রানি মৌমাছিই আমদানি করা যায়। মৌমাছিদের কোনও colonies and packages আমদানি করা যায় না। আপাতত সঙ্কটেই প্যাট্রিক। 


আরও পড়ুন:  মমির মুখে সোনার জিভ, বিস্মিত প্রত্নতত্ত্ববিদ