নিজস্ব প্রতিবেদন: পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচনে লড়ার অনুমতি পেল মুম্বই হামলার মূলচক্রী হাফিজ সইদের ছেলে এবং জামাই। আরও ২৬৩ জঙ্গি এ বারে নির্বাচনে লড়তে চলেছে বলে জানা গিয়েছে। আগামী ২৫ জুলাই পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচন। নিষিদ্ধ সংগঠন জামাত উদ দাওয়ার প্রধান হাফিজ সইদের ভোটে লড়ার প্রস্তাব আগেই খারিজ করে দেয় পাক নির্বাচন কমিশন। কিন্তু তার দলের অনুগামীদের  এ বারের নির্বাচনে প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণে মরিয়া প্রচেষ্টা চালায় হাফিজ। সূত্রে খবর, হাফিজের ছেলে এবং জামাই সুদ্ধ ২৬৫ জঙ্গিকে ভোটে লড়ার অনুমতি দিয়েছে নির্বাচন কমিশন।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন- মার্কিন ড্রোন হামলায় খতম মালালার আততায়ী মোল্লা রেডিও


জামাত উদ দাওয়াকে ২০১৪ সালে আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠন হিসাবে ঘোষণা করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। পাকিস্তানের মাটিতেও হাফিজের এই দলকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়। এরপর ‘মিল্লি মুসলিম লিগ’ (এমএমএল) নামে একটি দল তৈরি করে নির্বাচনে লড়ার আবেদন জানায় হাফিজ। এই দলকেও খারিজ করে দেয় নির্বাচন কমিশন। জানা গিয়েছে, আল্লাহ-হু-আকবর তেহরিক নামে এক দলের ছত্রছায়ায় হাফিজের অনুগামীরা এবারের নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছেন।


আরও পড়ুন- বিপজ্জনক কিম! দশ দিনের মধ্যেই ‘ভোল পালটে’ গেল মার্কিন প্রেসিডেন্টের


মিলি মুসলিম লিগের তরফে জানানো হয়েছে, ২৬৫ জনের মনোনয়ন জমা দেওয়া হয়েছে। এরমধ্যে ৮০ জন ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলি এবং ১৮৫ প্রভিন্সিয়াল অ্যাসেম্বলি নির্বাচনের জন্য লড়ছে।হাফিজের ছেলে হাফিজ তালহা সইদ সারগোধা  এবং জামাই খালিদ ওয়ালিদ লাহোর থেকে ‘চেয়ার’ প্রতীকে লড়ছে বলে এমএমএল তরফে জানানো হয়েছে। সারগোধা হল হাফিজ সইদের খাস তালুক। এমএমএল-র প্রেসিডেন্ট সইফুল্লাহ খালিদ জানিয়েছেন, শুধুমাত্র ক্ষমতা জন্য লড়ছেন না, দুর্নীতি বিরুদ্ধে লড়বে হাফিজের দল। পাকিস্তানকে আদর্শ মুসলিম প্রধান দেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে নির্বাচনে লড়ছে বলে সাফ জানান এমএমএল প্রধান।


আরও পড়ুন- রুশ আমন্ত্রণে মুন হ্যাঁ করলেও কুলুপ এঁটেছেন কিম