নিজস্ব প্রতিবেদন: আবার বিয়ে করবে বলে নিজের মা, তিন কন্যা ও স্ত্রীকে খুন করল এক ব্যক্তি। এমনকি খুন করার চেষ্টা করেছিল চতূর্থ ছোট্ট মেয়েকেও। কোনও ক্রমে রেহাই পেয়েছে সে। ইতিমধ্যেই পুলিস গ্রেফতার করেছে ওই ব্যক্তিকে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

মিশরের এশিয়টের এই ঘটনায় জড়সড় হয়ে বসছেন অনেকেই। তদন্ত বলছে এই ব্যক্তি ফার্মে কাজ করেন।  একজন মহিলার সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েছিল সে। সেই মহিলাও তাঁর স্বামীকে ডিভোর্স দিয়ে এই ব্যক্তিকে বিয়ে করার আশ্বাস দিয়েছিলেন। তাই নিজের পরিবারকে খতম করার লীলা খেলায় মেতেছিল এই ব্যক্তি।


আরও পড়ুন: এক কেজি আটার দাম আকাশছোঁয়া, পাকিস্তানের সাধারণ মানুষ রুটি ছুঁলেই ছ্যাঁকা খাচ্ছেন


 মা, স্ত্রী ও তিন মেয়েকে খতমও করে ফেলেছিল। অবশেষে নজর ছিল ছোট মেয়েকে শেষ করার। রান্নাঘরে দড়ি দিয়ে ১৩ বছরের ছোট্ট মেয়ের গলায় ফাঁস বসিয়েও দিয়েছিল। অজ্ঞান মেয়েকে মৃত ভেবে চলে যায় ওই ব্যক্তি। কোনও ক্রমে বেঁচে যায় মেয়েটি। ৫ জনকে খুন করার পর বাড়িটিতে আগুন লাগিয়ে দেয় ওই ব্যক্তি। মৃতদেহগুলিকে ঝলসানো অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে।


এখন পুলিসি হেফাজতে রয়েছে ওই ব্যক্তি। যদিও তার নাম ও বয়স প্রকাশ করা হয়নি। বিগত কয়েক বছরে মিশরে পারিবারিক খুনের ঘটনা প্রায়শই দেখা গিয়েছে।  এবছরই কায়রোতে দুই শিশুকে চারতলা থেকে ছুড়ে ফেলেন এক মানসিক ভারসাম্যহীন মা। তারপর নিজেও ঝাঁপ দেন। গত বছর মিশরে কফর এল শেখে একজন ডাক্তারকে তাঁর  স্ত্রী ও তিন সন্তানকে খুনের দায়ে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিল আদালত।