নিজস্ব প্রতিবেদন: জর্জ ফ্লয়েডের মৃত্যু মার্কিন কৃষ্ণাঙ্গ সমাজকে আরও সঙ্ঘবদ্ধ করেছে। শ্বেতাঙ্গদের রেস্তোরাঁ বয়কট। আফ্রো-আমেরিকানদের রেস্তোরাঁ থেকেই খাবার নিয়ে যাচ্ছেন মানুষ। কৃষ্ণাঙ্গদের রেস্তোরাঁ ব্যবসার শ্রীবৃদ্ধি ঘটছে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

শ্বেতাঙ্গ পুলিস অফিসারের হাতে জর্জ ফ্লয়েডের মর্মান্তিক মৃত্যু গোটা বিশ্বকে কাঁপিয়ে দিয়েছে। প্রতিবাদের ঢেউ আছড়ে পড়ছে। তোলপাড় দুনিয়া। বর্ণবিদ্বেষের বিরুদ্ধে গর্জন ক্রমশই তীব্র হচ্ছে। কৃষ্ণাঙ্গ সমাজের দিকে বাড়িয়ে দেওয়া সহমর্মিতার হাত ক্রমশই লম্বা হচ্ছে। এই যেমন লস এঞ্জেলসের কমফোর্ট  লা রেস্টুরেন্ট। লকডাউনের বাজারে মার খাওয়া ব্যবসা চাঙ্গা হয়ে উঠেছে। কারণ, মালিক মার্ক ওয়াকার আফ্রো-আমেরিকান। কৃষ্ণাঙ্গদের পাশে দাঁড়াতে চাইছে সবাই। মার্ক ওয়াকারের বক্তব্য, এত মানুষ সমর্থন করছেন। সহজেই ৫০ থেকে ৬০ শতাংশ ব্যবসা বেড়ে গেছে। লকডাউনে যেখানে ব্যবসা কার্যত ছিলই না। ব্যবসা বাড়ার ফলে মার্ক ওয়াকার কৃষ্ণাঙ্গ সমাজের কাজ হারানো মানুষদের কাজ দিতে পারছেন। তাঁর কথায়,''আমি ধন্যবাদ দেব আমার ক্রেতাদের। তাঁরা আসছেন বলে ব্যবসা বাড়ছে। আরও বেশি মানুষকে কাজ দিতে পারছি।''


ওয়াকারের রেস্তোরাঁয় এসে মনকে খানিক চাঙ্গা করে নিচ্ছেন জর্জ ফ্লয়েডের মৃত্যুর প্রতিবাদকারীরা। সঙ্ঘবদ্ধ হচ্ছে মার্কিন কৃষ্ণাঙ্গ সমাজ। এক গ্রাহক অ্যাশলে মিয়াচেম বলেন, 
''আমি মনে করি এটা গুরুত্বপূর্ণ। কাকে সমর্থন করছো, কেন করছো এটা বুঝতে হবে। কারণ তারাও নিজেদের সম্প্রদায়কে সমর্থন করছে।''


কৃষ্ণাঙ্গ শিল্পীদের গান আর ৬০-৭০ এর দশকের কনসার্ট পোস্টার। বুকে বল বাড়ছে কৃষ্ণাঙ্গদের। আফ্রো-আমেরিকান সংস্কৃতিকে আরও উত্সাহ দিতে চান ওয়াকার।


আরও পড়ুন- মাস্ক পরে করোনা সংক্রমণ থেকে রক্ষে পেয়েছেন হাজার হাজার মানুষ, বলছে গবেষণা