নিজস্ব প্রতিবেদন: লাদাখের পর পশ্চিম ও মধ্য ভুটানের সীমান্ত বরাবর গোলমাল শুরু করেছে চিনা সেনা। ভূ-রাজনৈতিক কারণ ভারতের পক্ষে ভুটান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ জায়গা। তাই এনিয়ে যথেষ্ঠ মাথাব্যথার কারণ রয়েছে ভারতেরও।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন- যে ভাবে মেরে গাছে ঝোলানো হচ্ছে, বোঝা যাচ্ছে একটা সিরিজ চলছে, গোঘাট কাণ্ডে তোপ দিলীপের


চিন দাবি করে আসছে ভুটানের পশ্চিম প্রান্তের ৩১৮ বর্গ কিলোমিটার ও মধ্য ভুটানের সীমান্ত বরাবর ৪৯৫ বর্গ কিলোমিটার এলাকা তাদের। চিনা সেনা ওইসব জায়গায় সেনা চলাচলের রাস্তা তৈরি করে চলেছে। ২০১৭ সালে ডোকা লা-য় ভারতের সঙ্গে সংঘাতের পরও চিন ভুটানের এলাকায় সেনা চলাচল বন্ধ রাখেনি। এমনকি ডোকা লা-র বিবাদের পর পশ্চিম ভুটানের ৫টি জায়গায় অন্তত ৪০ কিলোমিটার ঢুকে পড়েছে চিনা সেনা। সেখানে ধীরে ধীরে হেলি প্যাড, ভারী যান চলাচলের রাস্তা তৈরি করে চলেছে পিএলএ।


আরও পড়ুন-দিল্লি পুলিস আরএসএসের উইং হিসাবে কাজ করছে, বিস্ফোরক অধীর চৌধুরি


লাদাখের মতো একই পদ্ধতিতে গত ১৩ অগাস্ট তোর্সা নালা পার করে ভুটান সীমানায় ঢোকে পিএলএ। রাজা-রানী লেকের আশপাশের এলাকা থেকে পশুপালকদের সেখান থেকে সরে যেতে বলে। সংবাদমাধ্যমে খবর, উত্তর ডোকা লা-য় সার্ভিল্যান্স ক্যামেরা ও অন্যান্য অত্যাধুনিক সরঞ্জাম বসিয়ে নজরদারি শুরু করে দিয়েছে চিন।