নিজস্ব প্রতিবেদন: পাকিস্তানের পঞ্জাব প্রদেশের রহিম ইয়ার খান জেলার ভোঙ্গ শহরে গণেশ মন্দিরে হামলা। ভাঙচুর। সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হামলার ভিডিয়ো। এখনও কাউকে গ্রেফতার করা হয়নি। নিরাপত্তায় মোতায়েন হয়েছে সেনা। ঘটনার নিন্দায় সরব ভারত। ইমরান খান সরকার সংখ্যালঘুদের অধিকার রক্ষায় ব্যর্থ, অভিযোগ নয়াদিল্লির।  


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি বলেন, "হিন্দু মন্দির, আশপাশের বাড়িতে হামলা। এই হিংসার ঘটনা সংখ্যালঘুদের উপর অত্যাচারের প্রমাণ। দিনদিন পাকিস্তানে হিন্দু ধর্মস্থানের উপর হামলা বেড়ে যাচ্ছে। ধর্ম ও ধর্মস্থান রক্ষা করতে ব্যর্থ পাকিস্তানের সরকার।" কেবল মুখে বলাই নয়, ঘটনার নিন্দা করে এদেশে নিযুক্ত পাকিস্তানি আধিকারিকদের কাছেও ক্ষোভপ্রকাশ করেছে ভারত। ইমরান খান প্রশাসন সংখ্যালঘুদের অধিকার রক্ষার্থে ব্যর্থ বলে অভিযোগ করেছে নয়াদিল্লি।


আরও পড়ুন: Vulnerable to Flood: ২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বের আরও ২৫টি দেশ বন্যাকবলিত হবে


আরও পড়ুন: Epic of Gilgamesh: দু'দশক আগে লুঠ হওয়া প্রত্নসামগ্রী ইরাককে ফেরাচ্ছে আমেরিকা


লাহোর থেকে ৫৯০ কিলোমিটার দূরে পঞ্জাব প্রদেশের রহিম ইয়ার খান জেলার ভোঙ্গ শহরে ঘটনাটি ঘটেছে। পুলিশ সূত্রে খর, উত্তেজিত জনতা মন্দিরের ঢুকে হামলা চালায়। মন্দির ভাঙা হয়। মূর্তিও ভেঙে দেওয়া হয়। বহু দশক ধরে ভোঙ্গে শহরে শান্তিতে বসবাস করছে হিন্দু-মুসলিম। গত সপ্তাহের একটি ঘটনাকে কেন্দ্র করে উত্তেজনার সূত্রপাত। অভিযোগ, আট বছরের এক শিশু মাদ্রাসার লাইব্রেরিতে প্রস্রাব করলে অশান্তি তৈরি হয়। পরবর্তীকালে হিংসার আগুন শহরে ছড়িয়ে পড়ে। নিজের ট্যুইটার হ্যান্ডেলে হামলার ভিডিয়ো পোস্ট করেন তেহরিক-ই-ইনসাফ পার্টির সাংসদ রমেশ কুমার ভঙ্কওয়ানি। প্রশাসনকে এই হামলা বন্ধ করার আবেদন করেন তিনি।