ঢাকা: হোলি আর্টিজানের দগদগে ঘা এখনও শুকোয়নি, বাংলাদেশর হৃদযন্ত্রে আবার 'কম্পন অনুভূত' হল। রাজাধানী ঢাকায় আত্মঘাতী বিস্ফোরণ, নিহত দুই। এই প্রথম বাংলাদেশের মানুষ দেখল নিজের শরীরকে বোমার আঁতুড় ঘর বানিয়ে ত্রাস সৃষ্টি করলেন এক মহিলা। বাইরে থেকে দেখে বোঝার কোনও উপায়ই নেই কালো বোরখা পরা যুবতী একজন সন্ত্রাসী।  


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

 


 


ঢাকার দক্ষিণখানের আশকোনায় জঙ্গি আস্তানার খবর পেয়ে শুক্রবার রাত থেকেই অভিযানে নামে হাসিনা প্রসাশন। এলাকা ঘিরে নেয় পুলিস। অভিযানে সামিল করা হয় বাংলাদেশ সেনাকেও। দীর্ঘ ১২ ঘণ্টার নিয়ন্ত্রিত গুলি বিনিময়, শীতের রাতে ঘুমিয়ে থাকা ঢাকার আশকোনা হঠাৎ শুনতে পাচ্ছিল গুলি বৃষ্টির শব্দ। রাতের অন্ধকার কেটে গিয়ে ভোরের আলো ফুটতেই যেন আকাশ থেকে নেমে এল আতঙ্ক। ঘন বসতিতেই বাসা বেধেছে জঙ্গিরা। আতঙ্কে বুক দুরু দুরু। তবে মাথা নোয়নো নয়। অবশেষে নিঃশ্বাস আর একটানা বন্দুকের লড়াই, মৃত্যুর মুখোমুখি হয়েও ঢাকার আশকোনাকে আপাতত জঙ্গিমুক্ত করতে পেরেছে বাংলাদেশ প্রসাশন। জঙ্গি নিকেশের সঙ্গেই ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করা হয়েছে এক শিশুকেও। আত্মসমর্পন করেছেন আরও ৪ জন, যাদের জঙ্গিযোগ নিয়ে তদন্ত করছে পুলিস।