Bangladesh: এক কিলো ১৪০! চায়ে চিনিও পাচ্ছেন না পদ্মাপাড়ের মানুষ
ফেব্রুয়ারি থেকেই দাম বৃদ্ধি শুরু হয়েছিল। যা গত সপ্তাহে ১২০ থেকে ১২৫ টাকার মধ্যে ছিল, আর খোলা মিললেও ক্রেতাকে কেজিপ্রতি গুনতে হয়েছে ১৩৫ থেকে ১৪০ টাকা। ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, ঈদের পর থেকে কোনও চিনির সরবরাহ নেই। কোম্পানিগুলো অন্য পণ্যের অর্ডার নিলেও চিনির সরবরাহ নেই বলে সাফ জানিয়ে দিচ্ছে।
জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: চিনির দামে রেকর্ড বৃদ্ধি! প্রতি কেজির দাম শুনে মাথায় হাত মধ্যবিত্তের। চোখ কপালে উঠলেও এটাই সত্যি। বাংলাদেশে প্রতি কেজি ১৪০ টাকায় বিকোচ্ছে চিনি। খুচরো বাজারে মিলছে না প্যাকেটজাত চিনি। যা গত সপ্তাহে ১২০ থেকে ১২৫ টাকার মধ্যে ছিল, আর খোলা মিললেও ক্রেতাকে কেজিপ্রতি গুনতে হয়েছে ১৩৫ থেকে ১৪০ টাকা। কোথাও কোথাও আরও চড়া দামে দোকানিরা চিনি বিক্রি করছেন।
আরও পড়ুন, Ukraine Attack on Kremlin: পুতিনকে হত্যার জন্য ক্রেমলিনে ড্রোন হামলা ইউক্রেনের...
ফেব্রুয়ারি থেকেই দাম বৃদ্ধি শুরু হয়েছিল। ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, ঈদের পর থেকে কোনও চিনির সরবরাহ নেই। কোম্পানিগুলো অন্য পণ্যের অর্ডার নিলেও চিনির সরবরাহ নেই বলে সাফ জানিয়ে দিচ্ছে। ঢাকার কারওয়ানের মতো জনবহুল এলাকার বাজারেও চিনির সংকট দেখা দিয়েছে। অধিকাংশ দোকানে প্যাকেটজাত চিনিও নেই। বাংলাদেশে তলানিতে চিনির ভাঁড়ার। আর তার প্রভাবে বাড়তে শুরু করেছে দাম।
অপরিশোধিত চিনির আন্তর্জাতিক বাজারদর বৃদ্ধি, ডলারের বিনিময় হার বৃদ্ধি ও স্থানীয় পরিশোধনকারী মিলগুলোর উৎপাদন ব্যয় বেড়েছে। এর প্রভাব পড়ছে অভ্যন্তরীণ বাজারে। এমন পরিস্থিতিতে বেশি দাম দিয়ে চিনি আমদানি করবেন কি না, সেই বিষয়ে সরকারের মত চেয়েছেন তারা। বাংলাদেশে চিনির চাহিদা দেশীয় উৎপাদনের মাধ্যমে মেটানো অসম্ভব। সেই কারণে বাংলাদেশকে বিদেশ থেকে চিনি আমদানি করতে হয়। এদিকে ডলারের দামের কারণে বর্তমানে বাংলাদেশের চিনি আমদানি কমেছে।
আরও পড়ুন, King Charles' Coronation: মুম্বইয়ের ডাব্বাওয়ালারও কি ব্রিটেনের রাজার অভিষেকে যাচ্ছেন?