এবার ব্রিটেনে শুরু হল `পিরিয়ড লিভ`
মহিলা কর্মীদের শারীরিক অসুস্থতার প্রতি সহানুভূতিশীল বিদেশিরা। এটা তো অনেকেই বলে থাকেন। তবে শুধু মুখে সহানুভূতিশীল নয়, বিদেশে কোনও মহিলা কর্মী যদি শারীরিক অসুস্থতা বোধ করেন, তাহলে তখনই তাঁদের ছুটি দিয়ে দেওয়া হয়। অবশ্য ব্রিটেনের `কো এক্সিসট` নামের এই কোম্পানির মতো এতটা সহানুভূতিশীল মনে হয় আর কোনও কোম্পানিই নয়। তারা মহিলা কর্মীদের জন্য যা করলেন তা সত্যিই প্রশংসনীয়।
ওয়েব ডেস্ক: মহিলা কর্মীদের শারীরিক অসুস্থতার প্রতি সহানুভূতিশীল বিদেশিরা। এটা তো অনেকেই বলে থাকেন। তবে শুধু মুখে সহানুভূতিশীল নয়, বিদেশে কোনও মহিলা কর্মী যদি শারীরিক অসুস্থতা বোধ করেন, তাহলে তখনই তাঁদের ছুটি দিয়ে দেওয়া হয়। অবশ্য ব্রিটেনের 'কো এক্সিসট' নামের এই কোম্পানির মতো এতটা সহানুভূতিশীল মনে হয় আর কোনও কোম্পানিই নয়। তারা মহিলা কর্মীদের জন্য যা করলেন তা সত্যিই প্রশংসনীয়।
এখন পুরুষ মহিলা সমানতালে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করছেন। কোথাও পুরুষদের তুলনায় এতটুকুও পিছিয়ে নেই নারীরা। কিন্তু কখনও কখনও মেয়েরা শারীরিক অসুস্থতার জন্য কাজে পিছিয়ে পড়েন। তাই ব্রিটেনের কোম্পানি 'কো এক্সিসট' মহিলা কর্মীদের জন্য চালু করেছে এক নতুন নিয়ম। 'পিরিয়ড লিভ'। মহিলা কর্মীরা তাঁদের পিরিয়ডের সময় অসুস্থ বোধ করলে এই 'পিরিয়ড লিভ'-এ ছুটি নিতে পারবেন। এমনকি তাঁরা বাড়িতে থেকেও কাজ করতে পারবেন।
'কো এক্সিসট' নামের ব্রিটেনের এই কোম্পানিতে মোট ২৪জন কর্মী রয়েছেন। তাঁদের মধ্যে ৭জন পুরুষ কর্মী আর বাকি ১৭জন মহিলা কর্মী। তাই মহিলা কর্মী বেশি হওয়ার সুবাদে তারা তাঁদের সুযোগ সুবিধার দিকেও যথেষ্ট নজর দেয়।
মহিলাকর্মীদের জন্য এরকম উল্লেখজনক সুযোগ এর আগে কখনও নেওয়া হয়নি বলে দাবি কোম্পানির। প্রসঙ্গত, কোম্পানির ডিরেক্টরদের মত, কর্মীরা সমস্যায় থাকলে তাঁরাও ভালো করে কাজ করতে পারবেন না। আর কর্মীদের সুযোগ সুবিধা দেখা কোম্পানির দায়িত্ব। এই 'পিরিয়ড লিভ' চালু করলে মহিলা কর্মীরাও অনেক সহজে কাজ করতে পারবেন। তাঁরা এই সময় ইচ্ছা মতো ছুটি নিতে পারবেন। আবার বাড়িতে থেকেও কাজ করতে পারবেন।