ওয়েব ডেস্ক: মোদী-জিনপিং সখ্যে কি ভাঁটা পড়ল? আন্তর্জাতিক মঞ্চে নয়াদিল্লির প্রস্তাবের সরাসরি বিরোধিতাই উস্কে দিচ্ছে এই প্রশ্ন। রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে প্রস্তাব আনতে চেয়েছিল ভারত। রাষ্ট্রসংঘের স্থায়ী সদস্য চিন ভেটো দেওয়ায়,প্রস্তাব খারিজ হয়ে গেছে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

চলতি বছরেই জেল থেকে ছাড়া পেয়েছে মুম্বই হামলার মাস্টারমাইন্ড জাকিউর রহমান লকভি। ভারতের ওজরআপত্তি কাজেই আসেনি। এনিয়ে ইসলামাবাদের সঙ্গে নয়াদিল্লির চাপানউতোরও কম হয়নি। কূটনৈতিক তরজাকে আন্তর্জাতিক মঞ্চে নিয়ে যেতে চেয়েছিল মোদী সরকার। কিন্তু বাদ সেধেছে চিন। পাকিস্তানের কাছে জবাবদিহি চাইতে রাষ্ট্রসংঘে দরবার করেছিল ভারত। রাষ্ট্রসংঘের স্যাংশন কমিটির চেয়ারম্যানকে চিঠি লিখেছিল নয়াদিল্লি। স্যাংশন কমিটিতে প্রস্তাবটি ওঠার আগেই ভেটো দিয়েছে চিন। পাকিস্তানের সুরে চিনও বলেছে লকভির বিরুদ্ধে যথেষ্ট তথ্যপ্রমাণই দেয়নি ভারত। লকভি মুক্তি পাওয়ায় বিশ্বের তাবড় রাষ্ট্রনেতাই উদ্বেগ প্রকাশ করেছিলেন। সেখানে কেন এমন মনোভাব চিনের?


মোদী সরকার ক্ষমতায় এসে এশিয়ার অন্যতম বড় শক্তি চিনের সঙ্গে সম্পর্কের উন্নতিতে জোর দিয়েছেন। নয়াদিল্লি-বেইজিং সখ্য নতুনখাতে বইতে পারে, এমন সম্ভাবনাও উজ্জ্বল হয়েছিল মোদীর চিন সফরে। সন্ত্রাসবাদের মতো বড় ইস্যুতে নয়াদিল্লির পাশে দাঁড়াল না চিন।এমন নানা কাঁটা সরিয়ে ভারত-চিন সম্পর্ক কতটা নতুন খাতে বইবে। উঠছে প্রশ্ন।