নিজস্ব প্রতিবেদন - মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ পোল্ট্রি রফতানিকারক সংস্থা টাইসন ফুডস এবং জার্মান মাংস কোম্পানি টোয়েন্নিস এর কাছ থেকে খাদ্য সামগ্রী আমদানি আগেই বন্ধ করেছিল চিন। এবার ইকুয়েডরের তিনটি সংস্থার কাছ থেকে চিংড়ি আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা জারি করল চিনের প্রশাসন। গত মাসে বেইজিং এ নতুন করে করোনা সংক্রমণ দেখা গিয়েছিল।  জিনফাদির একটি পাইকারি বাজারে আমদানি করা সলমন মাছ কাটার একটি বোর্ডের ওপর ভাইরাস শনাক্ত হয়েছিল। তারপর থেকেই চিনের সরকার সলমন মাছ আমদানি ও বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে। এমনকী আমদানি করা যে কোনও পণ্যের ওপর কড়া নজর রাখছে চিনের প্রশাসন। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সংবাদ সংস্থা এএফপি জানাচ্ছে, বন্দরনগরী দালিয়ান ও জিয়ামেন শহরে আমদানি করা চিংড়ির প্যাকেটে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। তবে প্যাকেটের ভেতরে কিংবা চিংড়িতে ভাইরাস পাওয়া যায়নি। কিন্তু চিন সরকার ঝুঁকি নিতে চাইছে না। তাই চিংড়ি মাছের আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। বলা হয়েছে, প্যাকেটজাত দ্রব্যে ভাইরাস সংক্রমণের ঝুঁকি রয়েছে। বিশেষ করে হিমায়িত পণ্যে ভাইরাস থাকার সম্ভাবনা সব থেকে বেশি। 


আরও পড়ুন-  দাঁত, ঠোঁট অবিকল মানুষের মতো! অদ্ভুত দেখতে মাছ ধরা পড়ল আবার


চিনের জেনারেল অ্যাডমিনিস্ট্রেশন অব কাস্টমস কর্মকর্তা বি কেক্সিন এক সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছেন, জিনফাদি বাজারে ভাইরাস শনাক্তের পর খাদ্যপণ্য, প্যাকেট এবং এসবের আশেপাশে থাকা  প্রায় ২২ লাখ জিনিসের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। ইকুয়েডর থেকে আমদানি করা চিংড়ির প্যাকেটে ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। তাই আপাতত চিংড়ি আমদানি বন্ধ রাখা হবে।