নিজস্ব প্রতিবেদন: করোনা আবহে বারবার প্রশ্ন উঠেছিল চিনের অস্বাস্থ্যকর খাদ্যভ্যাস নিয়ে। তবে বেপরোয়া চিন। সরকারের প্রাণী সম্পদ উন্নয়ন ও করোনায় স্বাস্থ্যব্যবস্থার নিয়মকে প্রকাশ্যে বুড়ো আঙুল দেখিয়েই চিনে শুরু হলো বার্ষিক কুকুরের মাংস উৎসব।
ইউলিনে ১০ দিনের এই উৎসবে হাজার হাজার মানুষের ঢল নামে। চলে দেদার কুকুর কেনা ও কুকুরের মাংস খাওয়া। তবে চিন প্রশাসন যেভাবে কুকুর রক্ষা করতে উদ্যোগী হচ্ছে তাতে পশুপ্রেমীরা বলছেন আশা করা যায় এটাই শেষ উৎসব।
 একজন পশুপ্রেমী পিটার লি জানিয়েছেন তিনি আশা রখেন শুধুমাত্র প্রাণীদের কথা ভেবে না হলেও নিজেদের স্বাস্থ্য মাথায় রেখে ইউলিন বদলাবে।  তিনি এও বলেছেন, "উৎসবের নামে কুকুর খাওয়ার জমায়েতে আশঙ্কাজনক স্বাস্থ্য পরিস্থিতি তৈরি হয়।"


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: মিনিটে ১২৭ জন পজেটিভ! ২৪ ঘণ্টায় ১ লক্ষ ৮৩ হাজার করোনা আক্রান্ত বিশ্বে


 করোনাভাইরাস প্রাণীদের মাধ্যমে চিনের উহান বাজার থেকে ছড়িয়ে পড়েছিল বলে ধরা হয়।  এপ্রিল মাসে সেনজেন চিনের প্রথম শহর হিসেবে কুকুর খাওয়ায় নিষেধাজ্ঞা জারি করে।
কৃষি মন্ত্রক কুকুরকে পোষ্য হিসেবেই দেখতে চাইছে। কিন্তু কীভাবে ইউলিনের বাজারে পরিবর্তন আনা যায় তা পরিষ্কার নয়।
চিনের আরেক পশুপ্রেমী ঝাং কিয়ানকিয়ান জানিয়েছেন  তাঁদের নেতারা কুকুরের মাংস খাওয়ার বিপক্ষে কথা বললেও কুকুরের মাংস নিষিদ্ধ করা কঠিন এবং সময়সাপেক্ষ।