ওয়েব ডেস্ক: হতাশ আমেরিকা। ডোনাল্ড ট্রাম্পের জয়ে নয়। বরং হিলারি ক্লিন্টনের পরাজয়ে। নিজেদের হতাশার বহিঃপ্রকাশে এবার অভিনব পন্থা নিয়েছেন মার্কিন নাগরিকরা। সাবওয়ের দেওয়ালে চিরকুটে মত প্রকাশ করছেন।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ডোলান্ড ট্রাম্প। হিলারি ক্লিন্টনকে হারিয়ে তিনিই এখন বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী দেশের পরবর্তী প্রেসিডেন্ট। কিন্তু ধনকুবের ট্রাম্পকে নিজেদের প্রেসিডেন্ট হিসেবে মানতে পারছেন না অনেকেই। ভোটের ফল ঘোষণার পর থেকেই আমেরিকা জুড়ে চলছে বিক্ষোভ। প্রতিবাদ জানাতে কখনও হোয়াইট হাউজের সামনে মোমবাতি মিছিল তো কখনও ট্রাম্প বিরোধী পোস্টার নিয়ে পদযাত্রায় হাজার হাজার মানুষ। যদিও জনতার প্রতিবাদে আদৌ বিচলিত নন ট্রাম্প। কারণ বারাক ওবামার পর সাদা বাড়িতে যাওয়ার ছাড়পত্র তিনি পেয়ে গেছেন। তবু বিরোধীদের মন পেতে সচেষ্ট ট্রাম্প। কিন্তু লাভের লাভ হচ্ছে না। এবার নিজেদের মত প্রকাশে অভিনব পন্থা নিয়েছেন মার্কিন জনগনের একাংশ।


আরও পড়ুন- নতুন 'বন্ধুত্বের পথে' চিন ও আমেরিকা


নিউ ইয়র্কের ম্যান হাটনের ইউনিয়ন স্কোয়্যার স্টেশনের সাবওয়ের দেওয়ালে এখন চিরকুটের সারি। লাল, হলুদ, গোলাপি, কমলা...নানা রঙের চিরকুট। প্রতিটি চিরকুটের সারমর্ম এক। ট্রাম্পের জয়ে আমরা হতাশ।


কোনও রকম হিংসার পথে না গিয়ে, স্রেফ একটি চিরকুটে নিজের মনের কথা লিখে দেওয়ার এই অভিনব চিন্তাধারার জনক বিশিষ্ট শিল্পী ম্যাথিউ শ্যাভেজ। নাম সাবওয়ে থেরাপি। শুধু লেখা নয়, চিরকুটে ফুটে উঠেছে ট্রাম্প বিরোধী ব্যঙ্গচিত্রও। অফিস যাওয়ার পথে বা অফিস ফেরত, যখনই সময় পাচ্ছেন, সাবওয়ের দেওয়ালে সেঁটে দিচ্ছেন চিরকুট। এখনও পর্যন্ত প্রায় ৬ হাজার মানুষ এভাবেই নিজের মত প্রকাশ করেছেন। যদিও তাতে কি আদৌ কিছু যায় আসে ট্রাম্পের? মনে হয় না। কারণ তিনিই আমেরিকার পরবর্তী প্রেসিডেন্ট।তা সে কই মানে ইয়া না মানে।


আরও পড়ুন-  বছরে এক ডলার বেতন ও বিনা ছুটিতে কাজ করবেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প