নিজস্ব প্রতিবেদন: জাপানে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ আবারও বাড়ছে। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

জাপান সরকারের একটি বিশেষজ্ঞ কমিটি এই পরিস্থিতি মোকাবিলায় কিছু সুপারিশ করেছে। যেমন, আরও কড়া ভাবে সীমান্ত নিয়ন্ত্রণ, সংক্রমিত  এলাকাগুলিকে 'ক্লাস্টার' হিসেবে চিহ্নিত করে সংক্রমণ সামাল দেওয়া। কমিটি সতর্ক করে দিয়ে বলেছে, এখনই প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ না করা হলে সংক্রমণ ব্যাপক হারে ছড়িয়ে পড়তে পারে।


টোকিওতে বুধবার ৩১৭টি নতুন করোনাভাইরাস সংক্রমণ শনাক্ত করা হয়েছে। অগস্টের পরে দৈনিক সংক্রমিতের সংখ্যা আবারও ৩০০ ছাড়াল। শীত আসার সঙ্গে সঙ্গে পরিস্থিতির দ্রুত অবনতির আশঙ্কা করা হচ্ছে।


অর্থনৈতিক মন্দাও প্রকট আকার ধারণ করছে জাপানে। জাপানের একটি বেসরকারি গবেষণা সংস্থার সমীক্ষা বলছে, চলতি বছরের মার্চ থেকে অক্টোবর পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন ক্ষেত্র ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সেই সব পরিবার যেগুলিতে একজনই আর্নিং মেম্বার। ক্ষতি হয়েছে অভিবাসী কর্মীদের। একক আয়ের পরিবারের জন্য সরকারের পক্ষ থেকে সহায়তার কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। যদিও নাগরিকদের একাংশ বলছে, সাহায্যের পরিমাণ পর্যাপ্ত নয়।


অন্য দিকে, অভিবাসী মানুষকে সহায়তা দেওয়া সে দেশের একটি নাগরিক দল সতর্ক করে দিয়েছে, কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় সরকার সহায়তার হাত বাড়িয়ে না দিলে অনেকেই ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। সামগ্রিক পরিস্থিতি  আরও খারাপ হবে।


আরও পড়ুন: পাক বিমানের উড়ানে নিষেধাজ্ঞা জারি হতে পারে বিশ্বের ১৮৮ দেশে