ওয়েব ডেস্ক : মৃত্যুর পর ৩০০ বছর কেটে গেছে। কিন্তু মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যায়নি। মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানতে এবার তাই ৩০০ বছর পর CT  স্ক্যান করা হল মা ও ছেলের মমি।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


১৯৯৪ সালে হাঙ্গেরিতে এক চার্চে কিছু প্রাচীন মমি উদ্ধার হয়। সংখ্যায় প্রায় ২৫০টি। তারমধ্যে বেশ কয়েকটির কফিন তখনও অক্ষত ছিল। খুব সুন্দরভাবে সংরক্ষণ করা ছিল সেই মমিগুলি। সেখানেই ছিল এই মা ও ছেলের মমিটি। মায়ের নাম ভেরোনিকা স্ক্রিপেটজ। মৃত্যুকালে বয়স হয়েছিল ৩৮ বছর। এর এক বছরের ছেলের নাম জোহান।



বিজ্ঞানীদের মনে প্রশ্ন উঁকি দেয়, কী কারণে কীভাবে এতসংখ্যক মমি একই জায়গায় এল? কীভাবেই বা তাঁদের মৃত্যু হয়েছে? আর তারপর এভাবে চার্চে কেন রাখা হয়েছে ? সেই উত্তর খুঁজতেই তাই মৃত্যুর ৩০০ বছর পর এবার CT স্ক্যান করা হবে মমিগুলির। প্রাথমিকভাবে অনুমান, যক্ষ্মা হয়েছিল মা ও ছেলের। তবে স্ক্যান করে একইসঙ্গে বিশদে জানার চেষ্টা করা হবে সেইসময় মানে প্রায় ৩০০ বছর আগে ১৮০০ সালে মানুষের জীবনযাত্রা কেমন ছিল।