Debris from China Space: চিনা রকেটের ধ্বংসাবশেষ ধেয়ে আসছে পৃথিবীতে, আছড়ে পড়বে ভারতেও!
চিন অবশ্য বাকি-বিশ্বের এই উদ্বেগকে তত আমল দেয়নি। তারা কয়েক ধাপ এগিয়ে অন্য দেশের উদ্বেগকে ব্যঙ্গ করে বলেছ বিষয়টি আসলে `আঙুরফল টক`-এর মতো। চিনের এ কথা বলার অন্তর্নিহিত ভাবটি হল- অন্যেরা তো মহাকাশবিজ্ঞানে এত উন্নতি করতে পারেনি, চিনের অগ্রগতি তাদের নাগালের বাইরে। যেটা নাগালের বাইরে সেটাকে সমালোচনা করছে অন্য দেশগুলি। ইতিমধ্যে চিনের বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র ঝাও লিজিয়ান বলেছেন, মহাকাশযানের এই গতিবিধির দিকে নজর রাখছে বেজিং।
জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: চিনা রকেটের ধ্বংসাবশেষ ধেয়ে আসছে পৃথিবীতে, আছড়ে পড়বে ভারতেও! ৩১ জুলাই নাগাদ এটি পৃথিবীর পরিমণ্ডলে ঢুকে পড়ছে। কোথায় কোথায় ঝরে পড়তে পারে এই ধ্বংসাবশেষ? যুক্তরাষ্ট্র, আফ্রিকা, অস্ট্রেলিয়া, ব্রাজিল, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া এবং ভারতও! ২৪ জুলাই তারিখে এই লং-মার্চ ৫বি রকেট উৎক্ষেপণ করেছিল চিন।
কেন এটা ভেঙে পড়ছে? কারণ হিসেবে বলা হচ্ছে, 'আনকন্ট্রোলড নেচার অফ ইটস ডিসেন্ট'।
চিন অবশ্য বাকি-বিশ্বের এই উদ্বেগকে তত আমল দেয়নি। তারা কয়েক ধাপ এগিয়ে অন্য দেশের উদ্বেগকে ব্যঙ্গ করে বলেছ বিষয়টি আসলে 'আঙুরফল টক'-এর মতো। চিনের এ কথা বলার অন্তর্নিহিত ভাবটি হল- অন্যেরা তো মহাকাশবিজ্ঞানে এত উন্নতি করতে পারেনি, চিনের অগ্রগতি তাদের নাগালের বাইরে। যেটা নাগালের বাইরে সেটাকে সমালোচনা করছে অন্য দেশগুলি। ইতিমধ্যে চিনের বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র ঝাও লিজিয়ান বলেছেন, মহাকাশযানের এই গতিবিধির দিকে নজর রাখছে বেজিং।
জানা গিয়েছে, দ্রুত নেমে আসা এই রকেটটির ২০%-৪০% মাসই একমাত্র ভূপৃষ্ঠে পৌঁছতে পারবে। কেননা, এর বড় অংশই মহাশূন্যে পুড়ে নষ্ট হয়ে যাবে। প্রসঙ্গত, ২০২১ সালের মে মাসে একটি লং মার্চ রকেটের অংশ ভারত মহাসাগরে পড়েছিল। নাসা-র প্রশাসক বিল নেলসন বলেছেন, এটা পরিষ্কার যে, মহাকাশের ধ্বংসাবশেষ নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে চিন একরকম ব্যর্থই।
আরও পড়ুন: Iraq Crisis: ইরাকের পার্লামেন্টে কেন নাচ-গানে মত্ত বিক্ষোভকারীরা...