ওয়েব ডেস্ক:  হারিকেন ম্যাথিউর তাণ্ডবে তছনছ হাইতি। নিহতের সংখ্যা এক হাজার ছাড়িয়েছে। এরই মাঝে নতুন আতঙ্ক কলেরা। ৩ শতাধিক মানুষের শরীরে ধরা পড়েছে জলবাহিত রোগের জীবানু। মৃত্যু হয়েছে কুড়িজনের। হাসপাতালগুলিতে রোগীর সংখ্যা বাড়ছে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

বলিভিয়া, কিউবা, ডমিনিক রিপাবলিক। তিন রাষ্ট্রে তাণ্ডব চালানোর পর হাইতিতে আছড়ে পড়েছিল হারিক্যান ম্যাথিউ। পোর্ট অউ প্রিন্স থেকে জেরেমি। দুর্যোগে তছনছ হয়ে যায় সাজানো উপকূল। হু হু করে বাড়তে থাকে নিহতের সংখ্যা। সেই থেকে দেশজুড়ে চলছে ধ্বংসস্তুপ সরানোর কাজ। লাগাতার বৃষ্টিতে বানভাসি দেশের বিস্তীর্ণ এলাকা। পানীয় জলের সঙ্কট চরমে। এ অবস্থায় হাইতিবাসীর কাছে নতুন আতঙ্ক কলেরা। ইতিমধ্যেই অসংখ্য মানুষের শরীরে ধরা পড়েছে এই রোগ। মারাও গিয়েছেন বহু মানুষ। যদিও হাইতির স্বাস্থ্যমন্ত্রীর দাবি পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে।


রোগ মোকাবিলায় সব রকম ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। হারিকেনে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলিতে শৌচ পরিষেবার উন্নতি করতে হবে। সাধারণ মানুষ যাতে বিশুদ্ধ পানীয় জল পান, সেটা আমাদের নিশ্চিত করতে হবে।


দুর্যোগ মোকাবিলায় তাঁর সরকার যে যথেষ্ট সক্রিয়, বিশ্বের দরবারে বার বার সেই বার্তাই পৌছে দিতে চাইছেন হাইতির অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট জোকেলের্মে প্রাইভার্ট।


হাইতিতে কলেরার প্রকোপ বাড়ায় আন্তর্জাতিক মহলের কাছে সাহায্য চেয়েছে রাষ্ট্রসংঘ।  কলেরা রোধে সেদেশে কয়েক লক্ষ ভ্যাকসিন পাঠাচ্ছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।  ইতিমধ্যেই হাইতিতে ত্রাণ পাঠিয়েছে কলম্বিয়া এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন।