`ফ্রেঞ্চ টেক ভিসা`র মাধ্যমে বিশ্ব মেধা-উদ্যোগকে আমন্ত্রণ ম্যাখোর
প্রযুক্তি পেশাদার তথা উদ্যোগপতিদের জন্য এবার `ফ্রেঞ্চ টেক ভিসা` চালু করলেন নয়া ফরাসি প্রসিডেন্ট ইম্যানুয়েল ম্যাখো। `ফার্স্ট ট্র্যাক` এই ভিসার মাধ্যমে চার বছর একটানা সেদেশে থাকতে পারবেন ভিনদেশের উদ্যোগপতি ও তাঁদের পরিবার। `টেক ভিসা`র সূচনা অনুষ্ঠানে এসে নতুন রাষ্ট্রপতি বলেন, `দেশকে `কান্ট্রি অফ ইউনিকর্ন` করার লক্ষে প্রশাসনিক কাজকর্ম থেকে লাল সুতোর ফাঁস কমাতেই হবে। আমরা চাই সারা বিশ্ব থেকে নতুন শিল্পোদ্যোগীরা এবং উদ্ভাবনী শক্তির অধিকারীরা চলে আসুক ফ্রান্সে এবং আমাদের সঙ্গে হাতে হাত ধরে কাজ করুক।`
ওয়েব ডেস্ক: প্রযুক্তি পেশাদার তথা উদ্যোগপতিদের জন্য এবার 'ফ্রেঞ্চ টেক ভিসা' চালু করলেন নয়া ফরাসি প্রসিডেন্ট ইম্যানুয়েল ম্যাখো। 'ফার্স্ট ট্র্যাক' এই ভিসার মাধ্যমে চার বছর একটানা সেদেশে থাকতে পারবেন ভিনদেশের উদ্যোগপতি ও তাঁদের পরিবার। 'টেক ভিসা'র সূচনা অনুষ্ঠানে এসে নতুন রাষ্ট্রপতি বলেন, "দেশকে 'কান্ট্রি অফ ইউনিকর্ন' করার লক্ষে প্রশাসনিক কাজকর্ম থেকে লাল সুতোর ফাঁস কমাতেই হবে। আমরা চাই সারা বিশ্ব থেকে নতুন শিল্পোদ্যোগীরা এবং উদ্ভাবনী শক্তির অধিকারীরা চলে আসুক ফ্রান্সে এবং আমাদের সঙ্গে হাতে হাত ধরে কাজ করুক।"
'টেক ভিসা'র মতো পদক্ষেপ নেওয়ায় অনেকেই মন করছেন, একদা ইনভেস্টমেন্ট ব্যাঙ্কার ম্যাখো যে 'স্টার্ট আপ'দের যথেষ্টই গুরুত্ব দিচ্ছেন তা স্পষ্ট। পাশাপাশি, ডোনাল্ড ট্রাম্প মার্কিন মুলুকের ভিসা নীতি আঁটোসাঁটো করায় তথ্যপ্রযুক্তি দুনিয়ার একটা বড় অংশ বেশ কয়েকদিন ধরে আশঙ্কার মধ্যে দিন কাটাচ্ছে। এই অবস্থায়, 'টেক ভিসা'র মাধ্যমে ফ্রান্সকে সমান্তরাল লগ্নির লক্ষ্য হিসাবে তুলে ধরতে চেয়ে আসলে তথ্য-প্রযুক্তি দুনিয়াকে একটা বিশেষ বার্তা দিতে চাইলেন প্রাক্তন এই ইনভেস্টমেন্ট ব্যাঙ্কার, এমনটাই মনে করছেন আন্তর্জাতীক দুনিয়ার একাংশ। তবে এই বার্তায় এখনই যে শিল্পোদ্যোগের ভরকেন্দ্র রাতারাতি যুক্তরাষ্ট্র থেকে চির রোমান্সের দেশে চলে আসবে না সেটা ভলই জানেন ম্যাখো। কিন্তু তবুও ম্যাখোর এই বার্তা বিশেষ তাত্পর্যপূর্ণ বলেই আলোচিত হচ্ছে। (আরও পড়ুন- গভীর রাতে লন্ডনে উন্মত্ত গাড়ির তাণ্ডব)