স্বরূপ দত্ত


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আজ আন্তর্জাতিক 'ফাদার্স ডে' বা পিতৃদিবস। গোটা বিশ্বজুড়েই পালিত হচ্ছে বা হয়। এক এক দেশের একেক নিয়ম। কোথায় অন্য কোনও দিন। মোদ্দা কথা তো এই যে, বছরের একটা দিন আমরা আমাদের পিতা বা পূর্বপুরুষকে স্মরণ করব। একটু বিশেষভাবে শ্রদ্ধা জানাবো। আমরা ভারতীয়। ভারত আমাদের দেশ। আমরা মায়ে বেশি বিশ্বাসী। তাই তো ভারতীয়রা নিজেদের দেশকে মাতৃভূমি বলি। শুধু আমরাই বা কেন, এই পৃথিবীর বেশিরভাগ দেশের মানুষই নিজেদের দেশকে মাতৃভূমি বলে থাকে। কিন্তু বাবার একাধিপত্য নাই বা থাকল, পিতা নিশ্চিহ্ন নয় একেবারেই।


তাই এক ঝলকে দেখে নিন, এই পৃথিবীর কোন কোন দেশের মানুষ বা জাতি তাঁদের দেশ অথবা জায়গাকে পিতৃভূমি বলতেই বেশি পছন্দ করে। অথবা করতো। তালিকাটা আজকের দিনে জেনে রেখে দিন। আজকের বিশেষ দিনে যাঁদের কাছে পিতার গুরুত্ব একটু বেশিই, তাঁদের অন্তরকে অনুভব করতে মন্দ লাগবে না।


১) জার্মানি - জার্মানরা নিজেদের দেশকে পিতৃভূমি বলতেই সবথেকে পছন্দ করে।
২) আলবেনিয়া- এ দেশের লোকেরাও ক্ষেত্র বিশেষে নিজেদের দেশকে পিতৃভূমি বলতে পছন্দ করে।
৩) বেলারুশ - বেলারুশের মানুষরাও তাঁদের দেশকে কখনও না কখনও পিতৃভূমি বলতেই পছন্দ করতো বা করে।
৪) বুলগেরিয়া - হ্যাঁ, নিজেদের দেশকে পিতৃভূমি বলার গর্ব এঁরাও করে।
৫) ডাচরা- হল্যান্ডে অষ্টাদশ শতাব্দীতে দেশকে পিতৃভূমি বলারই রেওয়াজ ছিল।
৬) এস্তোনিয়া - এ দেশের মানুষরাও মায়ের থেকে বাবাকেই বেশি গুরুত্ব দিয়েছে কখনও কখনও, দেশের ক্ষেত্রে।
৭) জর্জিয়া - হ্যাঁ, জর্জিয়ানরাও তাঁদের দেশকে একসময় পিতৃভূমি বলতেই পছন্দ করতেন।
৮) প্রাচীন গ্রিকরা - হ্যাঁ, প্রাচীনকালে গ্রিসেও দেশকে পিতৃভূমি বলার রেওয়াজ ছিল।
৯) আইসল্যান্ড - আইসল্যান্ডের মানুষও প্রথম বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তীকালে দেশকে পিতৃভূমি বলতেন।
১০) কাজাখস্তান - এঁরাও তাই।
১১) নরওয়ে - এই স্ক্যান্ডিনেভিয়ান দেশের লোকেরাও কোনও একসময় দেশকে পিতৃভূমি বলতেই পছন্দ করতেন।
১২) নাইজেরিয়া - আফ্রিকার এই দেশটিতেও চলছিল পিতৃভূমি বলার।
১৩) সুইস - সুইসরাও কিন্তু একসময় দেশকে পিতৃভূমি বলতেন।
১৪) থাইল্যান্ড - এ দেশের মানুষও পিতৃভূমিতে বেশি সন্তুষ্ট ছিলেন একসময়।
১৫) ওয়েলশ - গ্যারেথ বেলদের পূর্বপুরুষরা এবং আইরিশরাও দেশকে পিতৃভূমি বলতেন একদা।
১৬) তিব্বত - লামার দেশেও চলছিল দেশকে পিতৃভূমি বলার।