স্বাধীনতার ৭ দশক পর প্রথম হিন্দু `সাংসদ` পেতে চলেছে পাকিস্তান
পাকিস্তান গঠনের পর হিন্দুদের সাধারণ নির্বাচনে লড়াই করার অধিকার ছিল না সেদেশের সংবিধানে। বদলে মনোনীত প্রতিনিধি হিসাবে ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলির সদস্যপদ পেতেন হিন্দু-সহ সেদেশের অন্যান্য সংখ্যালঘুরা। ২০০২ সালে সেই আইন বদল করে প্রথম হিন্দুদের ভোটে লড়াই করার অধিকার দেন পাক স্বৈরশাসক পারভেজ় মুসারফ।
নিজস্ব প্রতিবেদন: পাকিস্তানে এই প্রথম ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলি নির্বাচনে জিতলেন হিন্দু। পাকিস্তান পিপলস পার্টির টিকিটে সিন্ধু প্রদেশের একটি আসন থেকে ভোটে জিতেছেন মহেশকুমার মালানি। ১৯৪৭-এ পাকিস্তান গঠনের পর এই প্রথম ভোটে জিতে ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলির সদস্য হলেন কোনও ব্যক্তি।
পাকিস্তান গঠনের পর হিন্দুদের সাধারণ নির্বাচনে লড়াই করার অধিকার ছিল না সেদেশের সংবিধানে। বদলে মনোনীত প্রতিনিধি হিসাবে ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলির সদস্যপদ পেতেন হিন্দু-সহ সেদেশের অন্যান্য সংখ্যালঘুরা। ২০০২ সালে সেই আইন বদল করে প্রথম হিন্দুদের ভোটে লড়াই করার অধিকার দেন পাক স্বৈরশাসক পারভেজ় মুসারফ। তার পর এই প্রথম ভোটে জিতলেন কোনও হিন্দু।
তবে এবারই প্রথম নয়, এর আগেও পাক ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলির সদস্য ছিলেন মহেশকুমার মালানি। মনোনীত সদস্য হিসাবে পাক সংসদের সদস্য ছিলেন তিনি। এবার যাবেন নির্বাচিত সদস্য হিসাবে।
জোট ছাড়া সরকার গঠনের কোনও পথ খোলা নেই, ১১৬-তেই থামল ইমরানের পিটিআই
শনিবারই আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষিত হয়েছে পাক জাতীয় নির্বাচনের ফলাফল। তাতে ১১৬টিতে জয়লাভ করেছে ইমরান খানের দল তেহেরিক-ই-ইনসাফ। যদিও পাকিস্তানে সরকার গড়তে দরকার ১৩৭টি আসন। ফলে দোরগোড়াতে এসেও সংখ্যার ফাঁসে আটকে ইমরান খানের মসনদ লাভ।