নিজস্ব প্রতিবেদন: জর্জ ফ্লয়েড! নামটাই প্রতিবাদের রশদ। দীর্ঘদিন থেকে চলে আসা বর্ণবিদ্বেষের বিরুদ্ধে গর্জে উঠেছে আমেরিকা। শ্বেতাঙ্গ পুলিসের হাঁটুর চাপে প্রাণ হারিয়েছে কৃষ্ণাঙ্গ ফ্লয়েড। কিন্তু সে করোনা আক্রান্ত ছিল। চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এল হেনেপিন কাউন্টি মেডিক্যাল পরীক্ষা থেকে। এপ্রিল মাসের তিন তারিখ ফ্লয়েডের করোনা পরীক্ষায় ইতিবাচক ফল মিলেছিল। মৃত্যুর পরেও ফ্লয়েডের নাক পরীক্ষা করে তাঁর শরীরে করোনাভাইরাসের উপস্থিতি ধরা পড়েছে। এমনই খবর মিলেছে সে দেশের একটি সংবাদ মাধ্যমের প্রতিবেদন থেকে।  


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: রক্তবর্ণ নদীর জল, জরুরি অবস্থা ঘোষণা করলেন পুতিন


তাঁর শরীরে যে করোনাভাইরাস ছিল একথা জানিয়েছেন খোদ হেনেপিন কাউন্টির শীর্ষ পরীক্ষক অ্যান্ড্রেউ বেকার। তবে তাঁর মৃত্যুর সঙ্গে করোনাভাইরাসের কোনও সংযোগ নেই। একথাও স্পষ্ট জানিয়েছেন তিনি। গত ২৫ মে শ্বেতাঙ্গ পুলিস অফিসার ডেরেকের হাঁটুর চাপে শ্বাসরুদ্ধ হয়ে মারা যায় কৃষ্ণাঙ্গ নিরস্ত্র ফ্লয়েড। মারা যাওয়ার সময় শেষবার ফ্লয়েড বলেছিল,"প্লিজ, আই কান্ট ব্রেথ।"
তাঁর মৃত্যুর পর বেসরকারি ভাবে তাঁর ময়না তদন্ত করেন মাইকেল বেডেন। তিনি জানিয়েছেন যে ফ্লয়েড করোনা আক্রান্ত এটা তাঁর অজানা ছিল। নাহলে ময়না তদন্তের সময় আরও সতর্কতা গ্রহণ করা উচিত ছিল। ফ্লয়েড কান্ডে যে ৪ জন পুলিস অফিসারকে গ্রেফতার করা হয়েছে তাঁদেরও করোনা পরীক্ষা করা উচিত। একথাও বলেছেন বেডেন।