ওয়েব ডেস্ক: ভূত দেখলেন এক মানিকজোড়। বিশ্বাস হচ্ছে না? কিন্তু সত্যিই এমনটাই ঘটেছে ম্যাসাডোনিয়ার একটি চার্চে। সেখানেই ভূতের দেখা মিলেছে।
প্যারানর্মাল ইনভেস্টিগেটর ডিয়ান জনসন ও তাঁর সঙ্গী চার্লি গত সপ্তাহে গিয়েছিলেন ম্যাসাডোনিয়ার অ্যাবানডোন্ড চার্চে। সেখান থেকে ফিরে তাঁরা দাবি করেন যে, সেখানে তাঁরা ভূত দেখেছেন। শুধু দেখেননি, ছবিও তুলে এনেছেন। তাঁরা জানিয়েছেন, তাঁরা চার্চের পাশের রাস্তায় দাঁড়িয়েছিলেন। তাঁর বন্ধু চার্লি ফোনের ক্যামেরা ঠিক করছিলেন। সেই সময় তাঁরা দেখেন যে, একটা কালো বোরখা পরা দৈত্য চার্চের মধ্যে চলাফেরা করছে। তত্‌ক্ষনাত্‌ তাঁরা ক্যামেরা তাক করতে যান। কিন্তু ট্রাইপডে ক্যামেরা ঠিক করার আগেই ভূত সেখান থেকে সরে যায়।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


তাঁরা আরও জানিয়েছেন যে, এই ঘটনা ঘটার সঙ্গে সঙ্গে জনসন ও চার্লি চার্চের ভিতরে যান। কিন্তু সেখানে গিয়ে কিছুই দেখতে পাননি। জনসন আর চার্লি এমন বহু জায়গায় ভূতের সন্ধানে গিয়েছিলেন। কিন্তু অ্যাবানডোন্ড চার্চের মতো প্রমাণ তাঁরা আর কোথাও পাননি। ওই চার্চে ভূতের কথা প্রচলিত ছিল বহু বছর আগে থেকেই। শোনা যেত, ১৯৬৩ সালে ওখানকার অনেক কবর ড্যামেজ হয়ে গিয়েছিল। পরে ১৭৭০ সালে অ্যাপোথেক্যারির স্ত্রী (কেউ কেউ বলে মেয়ে) জেনি হামবারস্টোনের মৃত্যু হয়। আর ওই চার্চেই তাঁকে সমাধি দেওয়া হয়েছিল। তাঁর সমাধি থেকেও কঙ্কালের বিভিন্ন অংশ এলোমেলো অবস্থায় পাওয়া যায়। তখন থেকেই ওখানে অস্বাভাবিক কিছু আছে বলে মনে করা হয়।