জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: সভ্যতা ক্রমশ এগোয়। মানুষ এগোয়। সেই কথাই আর একবার প্রমাণ করল গ্রিস। খ্রিস্টান অর্থোডক্স সংখ্যাগরিষ্ঠ প্রথম দেশ হিসেবে সমপ্রেমী বিয়েকে বৈধতা দিল গ্রিস। এর পরে অনেকেই এলজিবিটিকিউদের রংধনু পতাকা উড়িয়ে উল্লাস প্রকাশ করেন।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: Mini Ice Age: আসছে তুষার যুগ! ফের পুরু বরফে ঢাকবে গোটা পৃথিবী, সমুদ্রে ডুববে কলকাতা...


গতকাল, বৃহস্পতিবার দেশটির পার্লামেন্টে এ বিষয়ে ভোটের পরে সমপ্রেমী দম্পতিরা এবার থেকে সন্তান দত্তক নেওয়ার আইনত অধিকারও পাবেন। গ্রিসের প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, নতুন এই আইন এক গুরুতর অসাম্য দূর করবে।


তবে এর পাশাপাশি উল্টো ছবিও আছে। সমপ্রেমী বিয়ের বৈধতার বিরুদ্ধে অর্থোডক্স চার্চের নেতৃত্বে এথেন্সে তীব্র প্রতিবাদ-সমাবেশও অনুষ্ঠিত হয়েছে। রাজধানীর সিনটাগমা স্কোয়ারে প্রতিবাদ সমাবেশে অনেকেই বাইবেলের অনুচ্ছেদ থেকে পাঠ করেছেন। অর্থোডক্স চার্চের প্রধান আর্চ বিশপ আইরনিমোস বলেছেন, এই ব্যবস্থা মাতৃভূমির সামাজিক সংহতিকে কলুষিত করবে।


আরও পড়ুন: Shani Surya Yuti: ৩০ বছর পরে শনি-সূর্যের মহাযোগ! কাদের উপর শনির কোপ, কাদের উপর আশীর্বাদ?


বিলটি আইন হিসেবে কার্যকর হলে সমলিঙ্গের বিয়েকে বৈধতা দেওয়ার ক্ষেত্রে ৩৭তম দেশ হবে গ্রিস। সেই সঙ্গে অথোর্ডক্স খ্রিষ্টান সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশগুলির মধ্যেও গ্রিস প্রথম দেশ, যেটি সমলিঙ্গের যুগলদের সন্তান দত্তক নেওয়ার সুযোগ দিচ্ছে। বিলটি পাসে নেতৃত্ব দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী কিরিয়াকোস মিৎসোতাকিস। তিনিই আইনপ্রণেতাদের প্রতি গ্রিক গণতন্ত্রের এই গুরুতর অসাম্য দূর করার জন্য সাহসী পদক্ষেপ করতে আহ্বান জানিয়েছিলেন।


(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)