চিনা সেনাবাহিনীতে ব্যাপক ছাঁটাই
বিশ্বের বৃহত্তম সেনা বাহিনীকে ব্যাপক ভাবে ছেঁটে ফেলার সিদ্ধান্ত নিল চিন। গণ প্রজাতন্ত্রী চিনের গণমুক্তি ফৌজই হল বিশ্বের বৃহত্তম সেনা বাহিনী। মোট ২৩ লক্ষ সেনার এই বাহিনীকে কেটে ছেঁটে ১০ লক্ষে আনতে চলেছে বেজিং, এমনটাই খবর। অতীতে চিনা সেনা বাহিনীতে এমন ব্যাপক পরিমান ছাঁটাই কখনও হয়নি, তাই এই সিদ্ধান্তকে `ঐতিহাসিক` বলছে আন্তর্জাতিক মহলের একাংশ। প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে চিনের কৌশলগত রূপান্তরের অঙ্গ হিসাবে এই ব্যাপক সেনা ছাঁটাই বলে জানা যাচ্ছে। পাশাপাশি, নৌবাহিনী, মিসাইল বাহিনীর মতো বিভাগে আবার সেনা শক্তি বৃদ্ধির কথাও ভাবা হচ্ছে উল্লিখিত কৌশলের অংশ হিসাবে।
ওয়েব ডেস্ক: বিশ্বের বৃহত্তম সেনাবাহিনীকে ব্যাপক ভাবে ছেঁটে ফেলার সিদ্ধান্ত নিল চিন। গণ প্রজাতন্ত্রী চিনের গণমুক্তি ফৌজই হল বিশ্বের বৃহত্তম সেনা বাহিনী। মোট ২৩ লক্ষ সেনার এই বাহিনীকে কেটে ছেঁটে ১০ লক্ষে আনতে চলেছে বেজিং, এমনটাই খবর। অতীতে চিনা সেনাবাহিনীতে এমন ব্যাপক পরিমান ছাঁটাই কখনও হয়নি, তাই এই সিদ্ধান্তকে 'ঐতিহাসিক' বলছে আন্তর্জাতিক মহলের একাংশ। প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে চিনের কৌশলগত রূপান্তরের অঙ্গ হিসাবে এই ব্যাপক সেনা ছাঁটাই বলে জানা যাচ্ছে। পাশাপাশি, নৌবাহিনী, মিসাইল বাহিনীর মতো বিভাগে আবার সেনা শক্তি বৃদ্ধির কথাও ভাবা হচ্ছে উল্লিখিত কৌশলের অংশ হিসাবে।
এদিকে, "পাকিস্তান অন্য কোনও তৃতীয় রাষ্ট্রের কাছ থেকে সাহায্য প্রার্থনা করলেই সেই তৃতীয় দেশটির সেনাবাহিনী প্রবেশ করতে পারে ভারতের আওতায় থাকা জম্মু-কাশ্মীরের বিতর্কিত অংশে", এই কথা লেখা হয়েছে কমিউনিস্ট শাসনাধীন চিনের সরকারি প্রচারযন্ত্র 'গ্লোবাল টাইমসে'। মনে করা হচ্ছে, সিকিম সীমান্তে ভারত ও চিনের সাম্প্রতিক উত্তপ্ত আবহের প্রেক্ষাপটে তাত্পর্যপূর্ণভাবে এমন কথা লেখা হয়েছে। ওই সংবাদপত্রের প্রতিবেদনে সিকিমকেও সাবধান করে দেওয়া হয়েছে ভারতের কূটনৈতিক অবস্থান সম্পর্কে। (আরও পড়ুন- অর্থনৈতিক উন্নয়নের চিনকে ছাপিয়ে ১ নম্বরে উঠে এল ভারত!)