নিজস্ব প্রতিবেদন: ভাবনা বদল করে দেওয়া অভিজ্ঞতা। আকাশ অবশ্য তেমনই একটা বিষয়। যেখানে একেবারে আকাশ থেকে পড়া ঘটনা অবাক করে দেয় আমাদের।   


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

মহাকাশে থাকা হাব্‌ল স্পেস টেলিস্কোপের চোখে ধরা পড়েছে সেই আশ্চর্য। পৃথিবী থেকে ৭ হাজার ৮০০ আলোকবর্ষ (7,800 light-years away)দূরের গোলাকার (globular) এক  নক্ষত্রপুঞ্জ 'এনজিসি-৬৩৯৭'।


আরও পড়ুন: ধেয়ে আসছে বিশাল আকারের গ্রহাণু! 22 February সাবধান পৃথিবী


NASA and ESA (European Space Agency)-র বিজ্ঞানীদের বক্তব্য, এই ভাবে একেবারে হঠাৎ করে কোনও মহাদৈত্যাকার ব্ল্যাক হোল  (black holes) তৈরি হতে পারে না। মধ্যবর্তী কোনও ধাপ থাকতে হবেই। সেগুলি ছোট ছোট ব্ল্যাক হোলের থেকে ওজনে ভারী এবং আকারে বড় 'ইন্টারমিডিয়েট ক্লাস ব্ল্যাক হোল'। এরা সূর্যের চেয়ে ১০০ থেকে ১ হাজার গুণ ভারী। একটি-দু'টি তারার মৃত্যু হলে এগুলি তৈরি হয় না। এদের জন্মানোর জন্য অনেক মৃত তারা প্রয়োজন যাদের গিলে খেয়ে গড়ে উঠবে এই ধরনের ব্ল্যাকহোল। জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা বলে থাকেন, এমন কোনও নক্ষত্রপুঞ্জ একদিন পাওয়া যাবেই যার কেন্দ্রে থাকবে এই ইন্টারমিডিয়েট ক্লাস ব্ল্যাক হোল।


হাব্‌ল স্পেস টেলিস্কোপের নতুন প্রাপ্তি বিজ্ঞানীদের এই অনুমানকেই সত্য প্রমাণিত করল। হাবেলের দেখা সেই ছবিতে দেখা গেল, বড় বা মাঝারি আকারের কোনও ব্ল্যাকহোল নেই। আছে শুধু ছোট আকারের কিছু কৃষ্ণগহ্বর।


আরও পড়ুন: পৃথিবীর ওজোনস্তরে ফাটল কি চিনের জন্য? তেমনই আশঙ্কা গবেষকদের