নিজস্ব প্রতিবেদন: হাসপাতালের বেডে শুয়ে মৃত্যুদণ্ডের রায় শুনেছেন পাকিস্তানের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি পারভেজ মুশারফ। রাষ্ট্রদ্রোহের মামলায় এই রায় দেয় পেশোয়ার হাইকোর্টের বিশেষ আদালত। বৃহস্পতিবার বিস্তারিতভাবে ১৬৯ পাতার সেই রায় প্রকাশ করে আদালত। তাতে বলা হয়েছে, সাজার আগে যদি মুশারফের মৃত্যু হয়, তাহলে তাঁর দেহকে ডি-চকে প্রকাশ্য রাস্তায় ৩ দিন ঝুলিয়ে রাখা হোক।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

 পেশোয়ার হাইকোর্টের তিন বিচারপতির বেঞ্চের এই রায়ে হতভম্ব গোটা বিশ্ব। বিচারপতি শেঠ এবং বিচারপতি করিম ফাঁসির সাজা শোনালেও, বিরূপ মত পোষণ করেন বিচারপতি নাজিরমুল্লাহ আকবর। তাঁর মত, পারভেজ মুশারফের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগ প্রমাণিত হয়নি।



আরও পড়ুন- রাষ্ট্রসঙ্ঘের নজরদারিতে নাগরিকত্ব সংশোধনীতে গণভোটের দাবি মমতার


উল্লেখ্য, ২০০৭ সালে সংবিধান বাতিল করে জরুরি অবস্থা জারি করেছিলেন পারভেজ মুশারফ। নওয়াজ শরিফ ক্ষমতায় আসার পর তাঁর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা শুরু করা হয়। যদিও মুশারফের রাজনৈতিক প্রতিহিংসার অভিযোগ তুলেছেন। রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা একেবারে ভিত্তিহীন। উল্লেখ্য ১৯৯৯ সালে শরিফকে হঠিয়ে সেনা অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসেন তিনি। ২০০১ থেকে ২০০৮ পর্যন্ত দেশের রাষ্ট্রপতি ছিলেন তিনি।