ওয়েব ডেস্ক: চিন-পাক অর্থনৈতিক করিডর নিয়ে কড়া আপত্তি জানাল ভারত। চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিংপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকে এনিয়ে নয়াদিল্লির আপত্তির কথা জানিয়ে দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। G 20 বৈঠকের আগে আজ বৈঠক করলেন দুদেশের রাষ্ট্রপ্রধান। পারস্পরিক দূরত্ব সরিয়ে ভারতের সহযোগী হয়ে কাজ করার ইচ্ছে প্রকাশ করলেন চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। পাকিস্তানকে জঙ্গি কাজকর্মে মদত ও NSG তে ভারতের স্থায়ী সদস্যপদের বিরোধিতার জেরে সাম্প্রতিককালে তিক্ত ভারত-চিন সম্পর্ক। আপত্তির তালিকা নয়া সংযোজন  বালুচিস্তানের মধ্যে দিয়ে গড়ে ওঠা চিন-পাক অর্থনৈতিক করিডর। পাকিস্তানের গদর পোর্ট থেকে খাসনগর হয়ে চিনের শিজিয়ান প্রদেশ পর্যন্ত বিস্তৃত প্রায় চার হাজার ছশো কোটি  দিয়ে তৈরি এই করিডর নিয়ে আগেই আপত্তি জানিয়েছে ভারত। রবিবার চিনা রাষ্ট্রপ্রধান শি জিনপিংকে কড়া আপত্তির কথা আরও একবার জানিয়ে দিলেন প্রধানমন্ত্রী মোদী। মোদীর বক্তব্য..ভারত-চিন দুদেশকেই কৌশলগত স্বার্থ,সদ্দিচ্ছার খেয়াল রাখতে হবে। এটাই দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন বিশ্বের সবথেকে বড় ১০ ব্রিজ


মোদীর কড়া আপত্তির মধ্যে  ভিন্ন সুর চাইনিজ প্রেসিডেন্টের গলায়।  হ্যাং-ঝাউয়ে আধঘণ্টার বৈঠক শেষে ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক আরও মজবুত করার কথার কথা বললেন চাইনিজ প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। জিনপিংকে উদ্ধৃত করে সেদেশের সরকারি সংবাদসংস্থা জিনহুয়া জানিয়েছে..দুদেশের মধ্যেকার দূরত্ব সরিয়ে রেখে পারষ্পরিক সম্পর্ক আরও মজবুত করার লক্ষ্যে কাজ করতে চায় ভারত ও চিন।কূটনৈতিক মহলের মতে, চিনের এই পদক্ষেপ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। জি ২০ সামিটেও বৈঠক করবেন দুই রাষ্ট্রপ্রধান। সেখান সম্ভবত উঠতে পারে মাসুদ আজহার প্রসঙ্গ। জৈশ-এ-মহম্মদ প্রধান মাসুদ আজহারকে দীর্ঘদিন ধরে রাষ্ট্রসঙ্গে কালো তালিকাভুক্ত করার দাবি  জানিয়ে আসছে ভারত।  কিন্তু, ভেটো ক্ষমতা ব্যবহার করে তা আটকে দেয় চিন। জি২০ সামিটে দুদেশের নেতার মধ্যে এনিয়ে আলোচনা হতে পারে। আলোচনা হতে পারে দুদেশের বাণিজ্যিক সম্পর্ক নিয়েও।


আরও পড়ুন  দেশের সবথেকে রোম্যান্টিক ঋষিমুনি, অপ্সরা ধ্যান কী ভাঙাবে, উর্বশীরাই তাঁর প্রেমে পাগল!