খোঁজ মিলল বিশ্বের সবচেয়ে পুরনো উল্কির
মিশরের শহর থেকে একশো বছর আগে উদ্ধার হওয়া `গ্যাবেলিন উম্যান` নামে এক মমির শরীরে উল্কির খোঁজ মিলেছে। একটি লাইন এবং ইংরেজি `এস` বর্ণের উল্কি রয়েছে মমির গায়ে
নিজস্ব প্রতিবেদন: বিশ্বের সবচেয়ে 'পুরনো' উল্কির খোঁজ মিলল দুই মমিতে। ব্রিটিশ প্রত্নতাত্ত্বিকদের দাবি, এই উল্কিই সবচেয়ে পুরনো। শরীরে উল্কি করানো হালফিলের ফ্যাশন হলেও এটি কোনও নতুনত্ব নয়। অনেক দেশে উল্কি সুপ্রাচীন সংস্কৃতি হিসাবে পরিচিত। তবে, মিশরে ফ্যারাওরা যে উল্কি করাতেন, এমন নজিরবিহীন তথ্য সামনে উঠে এল।
আরও পড়ুন- সিরিয়ায় রাসায়নিক অস্ত্র সরবরাহের অভিযোগ উড়িয়ে দিল কিমের দেশ
মিশরের শহর থেকে একশো বছর আগে উদ্ধার হওয়া 'গ্যাবেলিন উম্যান' নামে এক মমির শরীরে উল্কির খোঁজ মিলেছে। একটি লাইন এবং ইংরেজি 'এস' বর্ণের উল্কি রয়েছে মমির গায়ে। আরও একটি মমির ('গ্যাবলিন ম্যান') শরীরে দেখা গিয়েছে একটি ষাঁড় ও একটি ভেড়ার ছবি।
আরও পড়ুন- চিনা কন্ডোম মাপে ছোট, দেশিয় প্রযুক্তিতে কন্ডোম তৈরিতে জোর জিম্বাবয়ের স্বাস্থ্যমন্ত্রীর
বর্তমানে লুক্সোরে ৪০ কিলোমিটার দক্ষিণে গ্যাবেলিন শহরে খ্রিস্টপূর্ব ৩,৩৫১ থেকে ৩,০১৭ সালের মধ্যে বসবাস করতেন এই ব্যক্তিরা। ওই সময় প্রথম ফ্যারাওয়ের শাসনকাল বলে পরিচিত।
আরও পড়ুন- রুশ হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র রোখার ক্ষমতা আছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের, দাবি পেন্টাগনের
ব্রিটিশ মিউজিয়ামের বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, নারীদের শরীরে উল্কি সাধারণত ত্যাগ, সাহস এবং জ্ঞানের প্রকাশ পায়। পাশাপাশি শক্তির পরিচয় দেয় পুরুষের শরীরের আঁকা উল্কি।