নিজস্ব প্রতিবেদন: ইদের আগে ২২ মে পাকিস্তানে ৯৯ জনকে নিয়ে ভেঙে পড়েছিল পাকিস্তানের পিআইআর এ-৩২০ বিমান। ৯৭ জনের প্রাণহানি হয়েছিল। কোনক্রমে বেঁচে গিয়েছিলেন দুজন। সেই ঘটনায় পাইলট ট্রাফিক নির্দেশ অমান্য করেছিলেন। তাতেই দূর্ঘটনা। এমনটাই জানিয়েছেন পাক বিমান কর্তৃপক্ষ।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

দ্বিতীয়বার অবতরণের চেষ্টা করছিল যাত্রিবাহী বিমানটি। তখনই জিন্না গার্ডেনের কাছে  ভেঙে পড়ে এই বিমান। ভেঙে পড়ার আগে বিমানটির কন্ট্রোলারের কথা অনুযায়ী বিমানটি অবতরণের চেষ্টা করছিল। কিন্তু অবতরণের জন্য যে গতি প্রয়োজন তার থেকে বেশি গতি ছিল বিমানটির। তার ফলে অগ্নিসংযোগ এবং শেষে জনবহুল এলাকাতেই ভেঙে পড়ে বিমানটি।


আরও পড়ুন: খাঁচার পাখি উড়িয়ে দিয়েছিল, এই 'অপরাধে' ছোট্ট জোরাকে ধর্ষণ ও খুন পাকিস্তানি যুবকের


 পাক আন্তর্জাতিক এয়ারলাইন্সের কাছে পৌঁছনো চিঠিতে একথাই লিখেছিলেন পাক বিমান কর্তৃপক্ষ। যদিও পাক আন্তর্জাতিক বিমান এয়ারলাইন্সের তরফে আবদুল্লা হাফিজ খান এবিষয়ে কোনও মন্তব্য করতে রাজি হননি। এবার পাইলটের নির্দেশ না মানার কথা বললেন পাক বিমান কর্তৃপক্ষ। বিমান মন্ত্রী গুলাম সরকার অবশ্য জানিয়েছেন, বিমান দূর্ঘটনার কারণ পার্লামেন্টে ফেশ হবে ২২ জুন। অনেক কারণেই বিমান দূর্ঘটনা হতে পারে। বিষয়টি আরও খতিয়ে দেখতে হবে। এত তাড়াতাড়ি কিছু বলা সম্ভব নয়। এমনটাই মত বিশেষজ্ঞদের।